আজব ভয়ংকর হাঙ্গর
Lost your password? Please enter your email address. You will receive a link and will create a new password via email.
Please briefly explain why you feel this question should be reported.
Please briefly explain why you feel this answer should be reported.
Please briefly explain why you feel this user should be reported.
হাঙ্গর নিয়ে অনেক তথ্য ভাল লাগলো।
Fardin Kabir
আপনার মতামতের জন্য ধন্যবাদ ।
আরো অনেক জানা অজানা তথ্য জানতে পারবেন আমাদের এই আজব গুজব ওয়েব সাইটে।
আমাদের সাথেই থাকবেন।
Emon Khan
Editior
AjobGujob.com
খুবি ভালো লাগলো
আজাদ
আপনার মতামতের জন্য ধন্যবাদ ।
আরো অনেক জানা অজানা তথ্য জানতে পারবেন আমাদের এই আজব গুজব ওয়েব সাইটে।
আমাদের সাথেই থাকবেন।
Emon Khan
Editior
AjobGujob.com
ভয়ঙ্কর হাঙ্গর
পানিতে বসবাসকারী সব প্রাণিদের মধ্যে হাঙ্গর বেশি পরিচিত । হিংস্রতার দিক দিয়ে ও এর তুলনা হয় না । হাঙ্গর কি আসলেই বিপজ্জনক ? গবেষকরা বলে থাকেন কোন হাঙ্গর যদি ৬ ফুট এর বেশি লম্বা হয় সেটি মানুষের জন্য বিপজ্জনক হতে পারে। কারণ এটি আকারে বড়। সুগঠিত চোয়াল এবং শক্ত দাঁতের অধিকারী। মূলত গ্রেইট হোয়াইট এবং বুল শার্ক জাতীয় হাঙ্গরগুলো ছাড়া অন্যান্য হাঙ্গরগুলো মানুষ থেকে দূরে থাকতেই পছন্দ করে। এবার আসা যাক মূল আলোচনায়। কোন কোন হাঙ্গরগুলো আপনার সমুদ্রে সাঁতার কাটাকে বিপর্যয়ে ফেলতে পারে।
৫ নাম্বার তালিকাতে আছে,
শর্টফিন ম্যাকাও : সবচেয়ে দ্রুতগতি সম্পন্ন এই হাঙ্গর অনেক সময় মাঁছ ধরার নৌকা আক্রমণ করে থাকে, এর এক কামড়ে একটি নৌকা যতটুকু ক্ষতিগ্রস্ত তাতে এটি ডুবে যেতে ২ থেকে ৩ মিনিট সময় লাগে। এজন্য শর্টফিন ম্যাকাও জেলেদের জন্য সবচেয়ে বিপজ্জনক হাঙ্গর। অনেক সময় জেলেরা ও এর জন্য বিপজ্জনক। ম্যাকাও যদি কোনো বর্ষিতে আটকে পড়ে, তখন এটি খুব আক্রমণাত্বক হয়ে ওঠে। এটি সাধারণত গভীর পানিতে বাস করে। আর তাই তীরে সাঁতার কাটা সাঁতারুদের চাইতে জেলে অথবা ডুবুরীদের দ্বারা আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা অনেক বেশি।
৪ নাম্বার তালিকাতে আছে,
ওশানিক হোয়াইটটিপ : হোয়াইটটিপ সাগরতলের বড় প্রাণীগুলোর মধ্যে একটি । যদিও এটি মানুষকে আক্রমণ করার ইতিহাস খুব একটা নেই। যখন কোনো নৌযান শত্রু দ্বারা আক্রান্ত হয়ে ডুবে যায় তখন গভীর পানিতে থাকা এই হাঙ্গর যুদ্বাদের শত্রু হয়ে ওঠে। এটি যখন শিকার ধরে তখন অন্য কোনোদিকে খেয়াল থাকেনা। এইজন্যই একে বিপজ্জনক হাঙ্গরেরর তালিকায় অর্ন্তভূক্ত ভূক্ত করা হয়েছে।
৩ নাম্বার তালিকাতে আছে,
টাইগার শার্ক : মানুষের বদলে টাইগার শার্ক মূলত জুতা, টিনের কৌটা, ব্যাগ, সিগারেটের প্যাকেট এগুলো খেতেই বেশি পছন্দ করে। কারণ এর পেটে প্রায় এইগুলো পাওয়া যায়। যেখানে অন্য হাঙ্গররা মানুষ পেলে হয়তো একটি কামড় দিয়ে দেখবে এটি খাওয়ার যোগ্য কিনা। সেখানে টাইগার শার্ক এক কামড় দিয়েই কোনো মতেই ছেড়ে দিবেনা। আর এটি যদি একবার খাবার চালিয়ে যাওয়া সিদ্বান্ত নেয় তবে সেটি কারো জন্যই খুব একটা সুখকর হবে না। এর চোয়ালে এলাস্টিক পেশি রয়েছে । যার কারণে এটি স্বাভাবিকের থেকে বড় কামড় দিতে পারে। এটির ক্ষুরের মতো ধারালো শক্ত দাঁতের কাছে যেকোনো কিছু হার মানতে বাধ্য । অনেক সময় এটি শক্ত খোলসে ঢাঁকা সামুদ্রিক কচ্ছপকে খেঁতে দিদ্বাবোদ করে না।
২ নাম্বার তালিকাতে আছে,
বুল শার্ক : এর নাম শুনেই হয়তো এতোক্ষণে আপনার ধারণা হয়ে গেছে। ষাঁড়ের মতো আক্রমণ করতেই এরা বেশি পছন্দ করে। বুল শার্ক দ্বারা আক্রান্ত এক ব্যক্তি এটিকে ট্রাক দ্বারা আক্রান্ত হওয়ার সাথে তুলনা করেছে। মিঠা পানি এবং লবনাক্ত পানি সবখানেই এদের দেখা যায়। সাধারনত তীরের কাছে অগভীর পানিতেই এদের বেশি খুঁজে পাওয়া যায়।
১ নাম্বার তালিকাতে আছে,
গ্রেইট হোয়াইট : হোয়াইট বলা হলেও গ্রেইট হোয়াইট কিন্তুু পুরোপুরি সাদা নয়। এর পেটের দিকটি সাদা এবং পিঠের দিকটি গাড় দূসর রঙ্গের হয়ে থাকে। মাইন্ডলেস কিলিং মিশিন নামে পরিচিত। গ্রেইট হোয়াইট শার্ক সম্পর্কে সবাই জানে। এটি মানুষের প্রতি খুবই আগ্রহী এবং কামড় দিয়ে পরক করে দেখে খাদ্য হিসেবে গ্রহণ করা যায় কিনা। মানুষ এবং নৌযানে আক্রমণ করার কুখ্যাতি রয়েছে এর অনেক। যদিও অনেক গবেষকরা বলে থাকেন পানির নিচ থেকে সার্ফবোর্ডকে দেখতে নীল সিল মাছের মতো দেখায় বিধায় এটি ভুল করে সার্ফবোর্ডকে আক্রমণ করে। তবে মানুষের চাইতে সিল মাছের চর্বিযুক্ত নরম মাংস এদের বেশি পছন্দ । এটি এক কামড়ে ৯ থেকে ১৪ কেজি মাংস মুখে পুরে ফেলতে পারে। ৫ কিলোমিটার দূর থেকে সামান্য রক্তের আভাস পেলেই এটি দ্রুত ছুটে আসতে পারে।