লকডাউনে শিক্ষনীয় বিষয় এবং পরবর্তী কালে করনীয়।
Lost your password? Please enter your email address. You will receive a link and will create a new password via email.
Please briefly explain why you feel this question should be reported.
Please briefly explain why you feel this answer should be reported.
Please briefly explain why you feel this user should be reported.
good statement brother
লকডাউনে শিক্ষনীয় বিষয় এবং পরবর্তী কালে করনীয়।
জীবনে অনেক এমন মুহূর্ত আছে যা মানুষকে অনেক কিছু শিক্ষা দেয় তেমনি একটা সময় আমাদের জন্য এই লকডাউন তাই এই সময়ের অনেক কিছু লক্ষণীয় বিষয় তুলে ধরা হলো
১. আমেরিকার পৃথিবীর এক নম্বর ক্ষমতাশালী দেশ না কারন এই দুর্দিনে পৃথিবীর তাকিয়ে ছিল তাদের দিকে কিন্তু আজ তারা নিজেই নাজেহাল।
২. ইউরোপের লোকেরা এতোটুকু শিক্ষিত নয় যতটুকু তাদের দেখা যায় কারন তাদের সময় অসহায় করে দিয়েছে।
৩. গরিব লোকেরা যতোটুকু সময়ের সাথে লড়তে পারে বড়লোকেরা ততটুকু পারে না কারন তারা লড়াকু।
৪.পৃথিবীর সবচেয়ে বড় ভাইরাস মানুষ নিজেই প্রমান এই করোনাভাইরা।
৫. কোন পীর কোন পূজারী কোন ফাদার,কোন পাদ্রী আমাদেরকে অসুস্থতা থেকে রক্ষা করতে পারে না, বিশ্বাস না হলে এদেরকে বলুন আমি করুন আরো কি আমাকে সুস্থ করে দেখুন উনারা কি করে!
৬. এখন বোঝা যায় পশু পাখি এবং জানোয়ার পিনজিরার মধ্যে কেমনে দিন কাটায় তাই আমাদের উচিৎ এদেরকে উন্মুুুক্ত করে দেওয়া।
৭. ঘরের মধ্যে থেকেও ব্যবসা করা যায় তেমনি অফিস ও করা যায়।
৮. আমরা ফাস্টফুড পিজা বার্গার না খেয়ে দিন কাটাতে পারব সময় তা শিক্ষা দিল।
৯. আমরা গাড়ি-ঘোড়া ব্যতীত চলতে পারব লকডাউন শিক্ষা দিল।
১০. আমাদের কাছে যথেষ্ট সময় আছে আমরা সময়ের সৎ ব্যবহার করি না।
১১. সর্বশেষ দুনিয়া যতই শক্তিশালী হোক না কেন প্রকৃতির সাথে মোকাবেলা করতে পারবেনা করোনাভাইরাস আমাদেরকে পুরোই বুঝিয়ে দিল যে প্রকৃতি সাথে মোকাবেলা করা অসম্ভব প্রকৃতি তার নিজ গতিতে চলবে আমাদের প্রকৃতির গতি মেনে চলতে হবে।
অতি শীঘ্রই আমরা পুনরায় স্বাভাবিক জীবন-যাপনে ফিরে যাব তারপর আমাদের অনেক কিছু মেনে চলতে হবে অনেক কিছু বুঝে বলতে হবে করলে পরবর্তী সময়ে আমাদের মনে রাখতে হবে সবসময় হাত পরিষ্কার করে রাখতে হবে, যেমন
১.সব সময় হাত ধুতে হবে
২. আমাদের সবসময় মাক্স ব্যবহার করতে হবে
৩. আমাদের বড়ধরনের পার্টি ওয়েট করতে হবে যতক্ষণ পর্যন্ত ভাইরাস টা শেষ না হয়ে যাচ্ছে।
৪. অতি প্রয়োজন ছাড়া ভ্রমণ থেকে বিরত থাকতে হবে
৫. রাষ্ট্রীয় সিনেমা হল থেকে বিরত থাকতে হবে কারণ সেখানে যথেষ্ট পরিমাণ দূরত্ব বজায় করতে করে তুলতে হবে
৬. জনসম্মুখ এড়িয়ে চলতে হবে কারণ এখানে যদি কারো কোভিড নাইনটিন সংক্রামন থাকে আপনার হতে পারে এবং
৭.নিজেকে যতোটুকু সম্ভব হাইজেনিক করে তুলতে হবে কারণ পরবর্তীতে এরকম কোনো পরিস্থিতি হলে যাতে আমরা সহজেই নিজেকে মানিয়ে নিতে পারি।