Lost your password? Please enter your email address. You will receive a link and will create a new password via email.
Please briefly explain why you feel this question should be reported.
Please briefly explain why you feel this answer should be reported.
Please briefly explain why you feel this user should be reported.
নিম পাতার জাদুকরি উপকারিকাতা কিভাবে ?
নিম পাতার জাদুকরি উপকারিকাতা যার ইংলিশ নাম মা'রগোসা ট্রি, বিজ্ঞানিরা বলে আজাদিরাচতা ইন্ডিকা (AZADIRACHTA indica) আমাদের সবার পরিচিত একটি গাছ নিম গাছ। যা বাংলাদেশের মাটিতে সহজে জন্মায়। ইহার ঔষধি অনেক গুন।নিমপাতা এমন মহা ঔষধি গাছ যার ডাল, পাতা, রস সবই কাজে লাগে। নিম একটি বহু বর্ষজীবি পরো-উপকারি বৃক্ষRead more
নিম পাতার জাদুকরি উপকারিকাতা
যার ইংলিশ নাম মা’রগোসা ট্রি, বিজ্ঞানিরা বলে আজাদিরাচতা ইন্ডিকা (AZADIRACHTA indica)
আমাদের সবার পরিচিত একটি গাছ নিম গাছ। যা বাংলাদেশের মাটিতে সহজে জন্মায়। ইহার ঔষধি অনেক গুন।নিমপাতা এমন মহা ঔষধি গাছ যার ডাল, পাতা, রস সবই কাজে লাগে। নিম একটি বহু বর্ষজীবি পরো-উপকারি বৃক্ষ। বাংলাদেশসহ উপমহাদেশের ঔষধি গাছ হিসাবে নিম ব্যবহৃত হয়ে আসছে হাজার হাজার বছর ধরে। প্রকৃতি কি করে একই সঙ্গে সমস্যা এবং সমাধান ধারণ করে রেখেছে তার উৎকৃষ্ট উদাহরণ হলো নিম।নিমের আছে একশত ত্রিশটি ঔষধি গুন। ভাইরাস এবং ব্যাকটেরিয়া নাশক হিসেবে নিম খুবই কার্যকর। আর রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে ও এর জুড়ি মেলা ভার। আসুন জেনে নেয়া যাক নিমের বিস্ময়কর উপকারিতাগুলো
* ক্ষত ও আঘাত সারায় ঃ
নিমপাতা বেটে পেস্ট বানিয়ে আঘাতজনিত ক্ষত বা কীটপতঙ্গ আক্রান্ত সৃষ্ট ক্ষততে প্রতিদিন কয়েকবার করে লাগালে তা দ্রুত সেরে যায়।
* চুলের খুশকি ও মাথার চামড়া উঠা তাড়ায়ঃ
পরিমান মত পানি এবং নিম পাতা দিয়ে সেদ্ধ করুন। যতক্ষণ পর্যন্ত পানিটা সবুজ হচ্ছে। এরপর তা ঠাণ্ডা করে রাখুন। গোসলের সময় চুল শ্যাম্পু দিয়ে ধোয়ার পর এই পানি দিয়ে মাথা পরিষ্কার করুন।
* চোখের বিভিন্ন সমস্যা ও নানাবিধ চোখের কাজেঃকিছু নিমপাতা সেদ্ধ করার পর পানিটুকু ছেকে পুরোপুরি ঠান্ডা করে নিন। এরপর সেই পানি দিয়ে চোখ ধুয়ে নিন। এতে চোখের যেকোনো ধরনের প্রদাহ, ক্লান্তি বা লালচে ভাব দূর হবে এবং চোখে জালা পোড়া কমবে।
* ব্রণ ও মেসতা কমায়ঃ
কিছু নিমপাতা গুঁড়ো করে পেস্ট বানিয়ে ব্রণে লাগিয়ে দিন। যতদিন পর্যন্ত ব্রণ না শুকোচ্ছে ততদিন পর্যন্ত এভাবে লাগিয়ে যান। মুখের যেকোনো ধরনের ফুসকুড়ি, ডাগস্পট, এবং দীর্ঘমেয়াদী ঘা দূর করে নিম।
* কানফোড়া সারায়ঃ
অনেকগুলো নিমপাতা গুঁড়ো করে এর সঙ্গে মধু মিশিয়ে নিন। যেকোনো ধরনের কানফোড়া সারাতে এই মিশ্রণের কয়েক ফোঁটাই যথেষ্ট।
*অন্যান্য ত্বকের সমস্যা ও দূর করে ঃ
নিমপাতা গুঁড়ো করে পেস্ট করে তার সাথে হলুদ মিশিয়ে যেকোনো ধরনের খুঁজলি, একজিমা, রিংওয়ার্ম এবং প্রদাহ জনিত ত্বকের রোগ সারানো যায়।
*রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়ঃ
See lessকিছু নিম পাতা চূর্ণ করে এক গ্লাস পানি সঙ্গে মিশিয়ে প্রতিদিন সকালে পান করলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে বহুগুণ। যা আমাদের খুবই উপকারি।সুতরাং নিম যেমন আমাদের আশেপাশে পাওয়া যায় তাই নিম এর ব্যবহার করা উচিৎ।
মধ্যাকর্ষন শক্তি বন্ধ হলে কি হবে?
মধ্যাকর্ষন শক্তি বন্ধ হলে কি হবে? মনে করুন আকাশ পৃথিবীতে ভেঙে পড়তেছে।পৃথিবীর সবকিছু মহাকাশে দিকে চলে যাচ্ছে।সমুদ্রের পানি উপরে উঠতেছে রাস্তাঘাট ব্রিজউলট- পালট হয়ে যাচ্ছে, আপনি শূন্যে ভাসতেছেন সবগুলো কি হতে পারে না? এমন কি কখনো চিন্তা করেছেন? যখনই মধ্যাকর্ষণ শক্তি কাজ করা বন্ধ করে দিবে তখন চারদিকেRead more
মধ্যাকর্ষন শক্তি বন্ধ হলে কি হবে?
মনে করুন আকাশ পৃথিবীতে ভেঙে পড়তেছে।পৃথিবীর সবকিছু মহাকাশে দিকে চলে যাচ্ছে।সমুদ্রের পানি উপরে উঠতেছে রাস্তাঘাট ব্রিজউলট- পালট হয়ে যাচ্ছে, আপনি শূন্যে ভাসতেছেন সবগুলো কি হতে পারে না? এমন কি কখনো চিন্তা করেছেন?
যখনই মধ্যাকর্ষণ শক্তি কাজ করা বন্ধ করে দিবে তখন চারদিকে এমন অবস্থা হবে?
যে চারদিকে শুধু শব্দ আর শব্দ কে কি বলছে শুনতে চাইলেও কেউ বুঝতে পারবে না। এমন হবে যে আমরা বিভিন্ন মুভিতে শুনতে পাই, এলিয়েনের আওয়াজটা কি রকম, এলিয়েন কথা বললে কিভাবে আওয়াজটা আসে ঐরকম হবে, কানের আশেপাশে এরকম আওয়াজ শুনতে পাবেন।তো এসব কীভাবে হবে? মধ্যাকর্ষণ শক্তি হলো এমন শক্তি যার যার আমরা পৃথিবীতে যুক্ত আছি, মানে আমরা বাতাসে উঠতেছি না।
তার মানে বোঝা যাচ্ছে বাতাসের শক্তি হচ্ছে কোন কিছু ঊরানো কিন্তু আমরা কেন বাতাসে উড়তে পারতেছি না কোন কিছু সাহায্য ছাড়া, এই আমরা যে বাতাসে উঠতে পারতেছি না এর মধ্যে যে শক্তি টা কাজ করতেছে সেই শক্তিকে মধ্যাকর্ষণ শক্তি বলে। এবং এই মধ্যাকর্ষণ শক্তির জন্য আমরা হাঁটতে পারতেছি দাঁড়াতে পারতেছি এবং এমনকি আমরা শ্বাস নিতে পারতেছি। সবকিছু আমাদের পৃথিবীতে যা কিছু আছে তা সব গ্রেবিটি(gravity) জন্য বা মধ্যাকর্ষণ শক্তির জন্য পৃথিবীর সাথে সংযুক্ত আছে। তাহলে আমরা বলতে পারি যখনই মধ্যাকর্ষণ শক্তি কাজ করা বন্ধ করে। দিবে তখনই সবকিছু বাতাসে উড়তে থাকবে বাসতে থাকবে। এবং পৃথিবীর সব অক্সিজেন মধ্যাকর্ষণ শক্তির বাইরে মহাকাশে চলে যাবে এবং এগুলো আর ফিরে আসবেনা।
আর অক্সিজেন কমার সাথে সাথে পৃথিবীতে যত ধরনের জীবজন্তু আছে মরতে শুরু করবে। আমাদের পৃথিবীতে যত প্রাণী আছে তার সব মারা যাব। হাইড্রোজেন এবং অক্সিজেন আলাদা হয়ে যাবে। অতঃপর সব গ্যাস স্পেস এর বাইরে গিয়ে গায়েব হয়ে যাবে। এবং আমাদের পৃথিবীর সব অংশ ছোট্ট ছোট্ট অংশে আলাদা আলাদা হয়ে এমন অবস্থা হবে যে অনেক বড় বিস্ফোরণে ঘটাবে। যখনই বিস্ফোরণ হবে আমাদের পৃথিবী এত পরিমান টুকরো হবে যে তা গণনা করা সম্ভব হবে না। এই পৃথিবীর টুকরোগুলো মহাকাশে গিয়ে অন্যান্য গ্রহ কেও ধ্বংসের দিকে ঠেলে দিবে। এবং আমাদের বানানোর সবকিছু নষ্ট হয়ে যাবে এমন ভয়াবহ হবে যে ১ থেকে ৫ সেকেন্ডের ভিতর সব নষ্ট হয়ে যাবে। এবং আমাদের অস্তিত্ব এই ইউনিভার্স থেকে মিটে যাবে।
তা আপনি হন অথবা আজব গুজব ডট কম হোক না কেন। লেখাগুলো পড়ে হয়তো আপনার মাথা নষ্ট হয়ে যেতে পারে, কিন্তু চিন্তার কোন কারণ নেই এটা কখনোই হবে না কারণ এ মধ্যাকর্ষণ শক্তি জন্যই আমরা বেঁচে আছি এবং চলতেছি। আর যদি কখন হয়ে থাকে তাহলে এই সৌর জগত থেকে আমাদের পৃথিবী একদম গায়েব হয়ে যাবে। আপনার এই টেনশনের সুযোগটা থাকবে না। এটা এমন ভাবে হবে যে আপনি চিন্তা করার কোন সুযোগই পাবেন না। আমার জানা মতে এটা নিয়ে কোন মুভি করা হয় নাই যদি হয়ে থাকে তাহলে আমাকে কমেন্ট বক্সে আমাকে লিংকটা দিয়ে দিবেন অথবা নামটা বলে দিবেন। যদি না হয়ে থাকে তাহলে বর্তমান সময়ে পক্ষে পেটে এটি অতিসত্বর হয়ে যাবে।
See lessঅ্যালোভেরার বিস্ময়কর উপকারিতা
অ্যালোভেরার বিস্ময়কর উপকারিতা অ্যালোভেরা এমন একটি উদ্ভিদ যার উপকারিতার কোন শেষ নেই। অ্যালোভেরা বা ঘৃতকুমারী আমাদের কাছে একটি অতি পরিচিত উদ্ভিদ। অ্যালোভেরার বাংলা নাম ঘৃতকুমারী। তবে সারা বিশ্বের মানুষ অ্যালোভেরা নামেই চিনে। এটি একটি কান্ড বিহীন রসালো শ্বাসযুক্ত গাছ । এ গাছটি গড়ে ৬০ থেকে ১০০ সেন্টিমিRead more
অ্যালোভেরার বিস্ময়কর উপকারিতা
অ্যালোভেরা এমন একটি উদ্ভিদ যার উপকারিতার কোন শেষ নেই। অ্যালোভেরা বা ঘৃতকুমারী আমাদের কাছে একটি অতি পরিচিত উদ্ভিদ। অ্যালোভেরার বাংলা নাম ঘৃতকুমারী। তবে সারা বিশ্বের মানুষ অ্যালোভেরা নামেই চিনে। এটি একটি কান্ড বিহীন রসালো শ্বাসযুক্ত গাছ । এ গাছটি গড়ে ৬০ থেকে ১০০ সেন্টিমিটার লম্বা হয়। পাতা ১০ থেকে ২০ ইঞ্চি পর্যন্ত লম্বা হতে পারে। পাতার দুই পাশে কাটা থাকে এবং পাতা দেখতে অনেকটা চ্যপ্টাকৃতির।এই গাছের ফুল ও অনেক দর্শনীয়। অ্যালোভেরার আদি বাস উত্তর আফ্রিকা এবং কেনারিদিপুঞ্জে। ক্যরলিনিয়াস সর্বপ্রথম অ্যালোভেরার নামকরণ করেন।
বহু বছর ধরে অ্যালোভেরাকে মানুষ ঔষদিগাছ হিসেবে ব্যবহার করে আসছে। অ্যালোভেরার পাতার মধ্যে যে স্বচ্ছ জেলির মতো উপাদান পাওয়া যায় তাকে আমরা জেল বলে জানি। পাতার ঠিক নিচেই থাকে হলুদ রঙের ল্যাটিন এবং তার নিচেই এই জেল পাওয়া যায়। বহু গুণে গুণান্বিত এই উদ্ভিদ এর ভেষজগুণের শেষ নেই। এতে আছে ক্যালসিয়াম, সোডিয়াম, আয়রন, পটাশিয়াম, ম্যাঙ্গানিক, জিংক, ফলিক অ্যাসিড, এমোনিয়া এসিড,ভিটামিন এ ইত্যাদি।অ্যালোভেরা জেল রূপচর্চা থেকে শুরু করেও স্বাস্থ্য রক্ষায়ও ব্যবহার হয়ে আসছে। অনেকেই অ্যালোভেরার জুস পান করে থাকে।অ্যালোভেরার রয়েছে অসংখ্য বিস্ময়কর উপকারিতা তার মধ্যে কয়েকটি উপকারিতা আমি নিচে তুলে ধরছি।
১))হার্ট সুস্থ রাখতে অ্যালোভেরা
আপনার হৃদযন্ত্র কে সুস্থ রাখতে সহায়তা করে অ্যালোভেরার জুস । অ্যালোভেরা কোলেস্টরলের মাত্রা কমিয়ে দেয়। একটি ব্লাড প্রেসার কে নিয়ন্ত্রণ করে রক্ত সঞ্চালন স্বাভাবিক করে। এবং রক্তে অক্সিজেন বহন করা ক্ষমতা বাড়িয়ে দেওয়া এবং দূষিত রক্ত বের করে রক্ত কণিকা বৃদ্ধি করতে সহায়তা করা।ফলে দীর্ঘদিন আপনার হৃদযন্ত্র সুস্থ থাকবে
২))মাংসপেশি এবং জয়েন্টের ব্যথা প্রতিরোধ অ্যালোভেরা –
অ্যালোভেরা মাংসপেশির ব্যথা কমাতে সাহায্য করে।এমনকি ব্যথার স্থানে এলোভেরা ক্রিম লাগালে ব্যথা কমে যায়
৩)) দাঁতের যত্নে অ্যালোভেরা –
অ্যালোভেরার জুস দাত এবং মাড়ির উপশম করে। দাঁতে কোনো ইনফেকশন থাকলে তা দূর করে।
নিয়মিত অ্যালোভেরার জুস পান করলে দাঁতের ক্ষয় প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়।
৪))ওজন হ্রাস করতে এলোভেরা –
ওজন কমাতে এলোভেরা জুস বেশ কার্যকরী। অ্যালোভেরা জুস ইনফ্লামেন্টরি উপাদান এই প্রদাহ রোধ করে ওজন হ্রাস করে থাকে।পুষ্টিবিদগন এজন্যই তাদের ডায়েট লিস্টে অ্যালোভেরার নাম উল্লেখ করে থাকেন।
৫))হজম শক্তি বাড়াতে অ্যালোভেরা –
হজম শক্তি বাড়াতে এলোভেরার কোন জুড়ি নেই। একটি অন্ত্রের উপকারী ব্যাকটেরিয়া বৃদ্ধি করে অন্ত্রের
প্রদাহ সৃষ্টি সৃষ্টি করা ব্যাকটেরিয়া রোধ করে হজম শক্তি বৃদ্ধি করে।
এসব ছাড়াও অ্যালোভেরার উপকারিতার আরও অনেক বিষয় রয়ে
See lessভালবাসার অভিন্ন অনুভূতি
ভালবাসার অভিন্ন অনুভূতি প্রেমে পড়লে মানুষ কতটুকু অসহায় হতে পারে সেটি তুলে ধরার চেষ্টা করলাম মাত্র এই ছোট্র একটি প্রেম কাহিনি দিয়ে।বলিউডের নাম করা নায়িকা ক্যাটরিনা কাইফের সাথে নায়ক রণবীর কাপুরের ব্রেকআপের পর ক্যাটরিনা মানসিক দিক দিয়ে ভীষণভাবে ভেঙে পড়েন। তিনি দীর্ঘ সময় ধরে তিনি প্রচণ্ড ডিপ্রেশনে ভুগছিRead more
ভালবাসার অভিন্ন অনুভূতি
প্রেমে পড়লে মানুষ কতটুকু অসহায় হতে পারে সেটি তুলে ধরার চেষ্টা করলাম মাত্র এই ছোট্র একটি প্রেম কাহিনি দিয়ে।বলিউডের নাম করা নায়িকা ক্যাটরিনা কাইফের সাথে নায়ক রণবীর কাপুরের ব্রেকআপের পর ক্যাটরিনা মানসিক দিক দিয়ে ভীষণভাবে ভেঙে পড়েন। তিনি দীর্ঘ সময় ধরে তিনি প্রচণ্ড ডিপ্রেশনে ভুগছিলেন একবার এক টকশোতে এসে তিনি তার ডিপ্রেশনের একটা ছোট্ট ঘটনা শেয়ার করেছিলেন,তিনি নিজের মনকে একটু স্থির করার জন্য, দিনের সিংহভাগ সময় ধরে ইয়োগা করতেন।একদিন তার ট্রেইনার খেয়াল করলেন, ক্যাটরিনা চোখ বন্ধ করে ইয়োগা করছেন,কিন্তুতার বন্ধ চোখের পানি গাল গড়িয়ে পড়ছে, অথচ ক্যাটরিনা একটুও নড়াচড়াও করছিলেন না।ট্রেইনার তখন ক্যাটরিনাকে ডেকে উঠলেনক্যাট তুমি কাঁদছো কেন ?ক্যাটরিনা সাথে সাথে চোখ মেলে উত্তর দিলো কই আমি কাঁদছিনা ।
তখন সেই ট্রেইনার ক্যাটরিনার চোখের কোণে আঙুল ছুঁয়ে দেখিয়ে দেওয়ার পর,ক্যাটরিনা খেয়াল করলেন আসলেই তার চোখ দিয়ে পানি ঝরছে।মানুষটা সত্যিই কাঁদছিলো নীরবে,খুব গোপনে কাঁদছিলো, সে তার কাজ করছিলো ঠিকই কিন্তু সবসময় তার অন্তরটা পুড়ছিলো ।তার মনের ভেতরে ক্ষতটা এতোই গভীর ছিলো যে নিজেকে স্থির করার চেষ্টাতেও মনের অজান্তেই সে কেঁদেছিলো।তার বুকের ভেতর ক্ষণে ক্ষণে পুড়ে যাওয়া ক্ষতকে সবার থেকে লুকিয়ে বেড়াতে পারলেও, খুব নীরবে তার চোখের কোণ বেয়ে আসা অশ্রুফোঁটা জানিয়ে দিয়েছিলো যে,সে ভালো নেই।সেও কাউকে না কাউকে কষ্ট দিয়েছে।কেউ হয়তো তার জন্যও এভাবে কেঁদেছে,এই ব্যাপারটা যেমন আর দশজনের মতই স্বাভাবিক।
তেমনি তার ডিপ্রশনে যাওয়া ব্যাপারটাও স্বাভাবিক।আমরা বলি, কি দরকার তার এতো ভেঙে পড়ার ?তার মত সুন্দরীর জন্য লাখো ছেলে পাগল।তাকে পাওয়ার জন্য হাজারো মানুষ হাহাকার করছে। তার তো ভালোবাসার মানুষের অভাব হওয়ার প্রশ্নই আসে না।আবার তার সৌন্দর্য, নাম, যশ,খ্যাতি,সম্পদ সব কিছুই তো তার হাতের মুঠোয়।তার কোন কিছুর জন্য হাহাকার করার প্রশ্নই আসে না। কিন্তু না একটা মানুষ যত বড় মাপেরই হোক না কেন, যত বড় সম্পূর্ণ মানু্ষই হোক না কেন,ভালোবাসার অনুভূতির কাছে সবাই অসহায়।প্রতিটা মানুষের জন্যই নিষ্ঠুর দুটো সত্যি হলো :-প্রথমত-ভালোবাসার মানুষটা যখন আর সাথে থাকতে চায় না,তাকে সব কিছুর পূর্ণতা দিয়েও ধরে রাখা যায় না ।-দ্বিতীয়ত-একজন স্বয়ংসম্পূর্ণ মানুষও যখন একসাথে বেঁচে থাকার জন্য একটা অবলম্বন পায়,হঠাৎ করে তাকে হারিয়ে ফেললে সে দুনিয়াতে বেঁচে থাকার প্রয়োজনে জীবন্ত লাশের মত টিকে থাকে।দিনশেষে প্রতিটা সম্পূর্ণ,অসম্পূর্ণ,ধনী-গরীব,সুন্দর-কুৎসিত। সবাই ভালোবাসার মানুষটাকে একসাথে নিয়ে ভালো থাকার চেষ্টা করে যায়।কেউ সক্ষম হয় আবার কেউ সক্ষম হতে পারেনা।তাই ভালোবাসার অনুভূতিগুলোকে বাঁচিয়ে রাখি আমাদের ছোট্ট এই মন পিঞ্জিরায় ।
See lessআন্ডারগ্রাউন্ড ইলেকট্রিক ক্যাবলিং এর ফলে সিলেট এর সুন্দর্য কি হবে ?
আন্ডারগ্রাউন্ড ইলেকট্রিক ক্যাবলিং এবং সিলেট ঢাকা মেডিকেল কলেজ বার্ন ইউনিট প্রতি মাসে ছয়শত দগ্ধ ব্যক্তিদের পরিসেবা দিয়ে থাকে এবং তাদের বেশিরভাগই বৈদ্যুতিক তারের সংস্পর্শে আক্রান্ত হয়। এই বৈদ্যুতিক দূর্ঘটনাগুলো অনেক ক্ষেত্রে রাস্তায় হাঁটার সময় ঘটে যেখানে বৈদ্যুতিক তারগুলি উম্মুক্ত থাকে। এই কেবলগুলিRead more
আন্ডারগ্রাউন্ড ইলেকট্রিক ক্যাবলিং এবং সিলেট
ঢাকা মেডিকেল কলেজ বার্ন ইউনিট প্রতি মাসে ছয়শত দগ্ধ ব্যক্তিদের পরিসেবা দিয়ে থাকে এবং তাদের বেশিরভাগই বৈদ্যুতিক তারের সংস্পর্শে আক্রান্ত হয়। এই বৈদ্যুতিক দূর্ঘটনাগুলো অনেক ক্ষেত্রে রাস্তায় হাঁটার সময় ঘটে যেখানে বৈদ্যুতিক তারগুলি উম্মুক্ত থাকে।
এই কেবলগুলি বাংলাদেশকে আরও আধুনিক ও ডিজিটাল ভবিষ্যতের দিকে পরিচালিত করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। বৈদ্যুতিক লাইনগুলি বিদ্যুতের আলো, টিভি, ফ্যান, কম্পিউটার এবং মোবাইল ডিভাইসে বাড়িতে বিদ্যুৎ সরবরাহ করে। ফোন লাইনগুলি দূরবর্তী লোকদের সাথে ভয়েস কল করার ক্ষমতা সরবরাহ করে এবং স্যাটেলাইট ও তারগুলি বিনোদন এবং সংবাদের জন্য টিভির সাথে চ্যানেল সরবরাহ করে। আর নতুন সংযোজন হ’ল ইন্টারনেট যা ইন্টারনেটের সাথে সংযোগ রয়েছে এমন প্রত্যেকের সাথে মানুষকে সংযুক্ত করে, যার ফলে আমরা সোশ্যাল মিডিয়াতে প্রবেশ করে বন্ধুদের সাথে চ্যাট করতে পারি, ফটো এবং ভিডিও শেয়ার করতে পারি এবং ইন্টারনেট ব্যবহার করে কল করতে পারি।
তবে এই ক্যবলগুলিও একটি সমস্যা। বৈদ্যুতিক সংক্রমণ তার, টেলিফোন, স্যাটেলাইট এবং ইন্টারনেটের তারগুলো ঢাকা এবং সিলেটের মতো শহরের বেশিরভাগ রাস্তার উপরে এলোমেলো ভাবে ঝুলছে, যা নগরীর সৌন্দর্য লুকিয়ে রাখে এবং পথচারীদের জন্য বৈদ্যুতিক দুর্ঘটনার ঝুঁকি বাড়িয়ে তোলে। এছাড়াও এগুলি খারাপ আবহাওয়ার সময় সহজেই ক্ষতিগ্রস্থ হয়, বিশেষ করে সিলেট শহরে ঝড়ের সময় হাজার হাজার মানুষ বিদ্যুৎ বিহীন অবস্থায় থাকে, এসময় অনেক কেবল ছিঁড়ে রাস্তায় পড়ে যায়। আবহাওয়া অনুকূল হলে যখন এই বিপর্যস্ত ক্যবলগুলিতে বিদ্যুৎ সরবরাহ করা হয় তখন তা পথচারীদের জন্য খুবই বিপজ্জনক আকার ধারণ করে।
২০১৪ সালে ঢাকা পাওয়ার ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি লিমিটেড নামে একটি সংস্থা এই ধরণের সমস্যা সমাধানের জন্য ঢাকা এবং নারায়ণগঞ্জের ভূগর্ভস্থ ১২০০ কিলোমিটার বিস্তৃত বিদ্যুত লাইন স্থাপনের একটি প্রকল্প শুরু করে। তবে গত ৫ বছরে মাত্র দশ শতাংশ কাজ শেষ হয়েছে। এটির জন্য ঠিকাদারদের নিয়োগ দেওয়া হলেও সত্যিকারের কোন অগ্রগতি হয়নি, এমনকি মূল অংশের কাজই সম্পন্ন হয়নি। পাওয়ার ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি কর্তৃক কিছু ‘অনিবার্য কারণে প্রকল্পটি স্থগিত রয়েছে।
যদিও ঢাকার প্রকল্পটি আর এগোচ্ছেনা, তবে সিলেটের প্রকল্পটি কিছুটা উন্নতি লাভ করেছে। ২০১৯ সালের ফেব্রুয়ারি থেকে ‘’পাওয়ার ডিস্ট্রিবিউশন সিস্টেম ডেভেলাপমেন্ট ইন সিলেট ডিভিশন’ নামক একটি সংস্থা সিলেটের ৭০ কিলোমিটার সঞ্চালন লাইনের ৭ কিমি রূপান্তরিত করার প্রকল্পটি শুরু করে। যদি প্রকল্পের ৭ কিলোমিটার লাইন সফলভাবে ভূগর্ভস্থে স্থাপন করা হয়, তবে বাকি লাইন গুলোও ভূগর্ভস্থে স্থাপনের পরিকল্পনা রয়েছে। এখনও অবধি প্রকল্পটি সাফল্য পেয়েছে, প্রাথমিক পরিকল্পনার ৭ কিলোমিটার ভূগর্ভস্থ করার কাজ চলছে। দরগাহ গেট এলাকার কেবলগুলি ইতিমধ্যে সরানো হয়েছে।
পরিকল্পনার মধ্যে রয়েছে ইলেক্ট্রিক সাপ্লাই সাবস্টেশন থেকে আম্বরখানা হয়ে চৌহাট্টা। চৌহাট্টা থেকে জিন্দাবাজার ও কোর্ট পয়েন্ট হয়ে সিলেট সার্কিট হাউস এবং চৌহাট্টা থেকে রিকাবীবাজার হয়ে এম.এ.জি. ওসমানী মেডিক্যাল কলেজ। প্রকল্পটির আনুমানিক ব্যয় ৫৫ কোটি টাকা। পরিকল্পনাটি ২০২১ সালে শেষ হবে বলে অনুমান করা হচ্ছে।
নগরীর বিভিন্ন অঞ্চলে ইলেক্ট্রিক ট্রান্সমিশন লাইনগুলি মাটির নীচে স্থাপন করা হবে পঞ্চান্ন কোটি টাকা ব্যয় করে। এই প্রকল্পটি ২০১৯ সালের ফেব্রুয়ারিতে শুরু হয়েছিল এবং ২০২১ সালের জুনের মধ্যে শেষ হওয়ার কথা রয়েছে।
See lessপৃথিবী সৃষ্টির রহস্য – বিজ্ঞান ভিত্তিক
আমরা পৃথিবীতে বসবাস করি এবং এটাও জানি পৃথিবীর অনেক বছর আগে সৃষ্টি হয়েছে। কিন্তু আমরা জখন পৃথিবীর আদিতে কি ছিল চিন্তা করতে গেলে আমাদের মাথা ঘুরে যায়, কল্পনা করেও কোন কিছু চিন্তা করে পাইনা৷ কিন্তু কিছু কিছু বৈজ্ঞানিক রিসার্চ অনেক তথ্য দিয়েছে যে কিভাবেএবং এখনও এই পর্যন্ত বিজ্ঞানীরা এই নিয়ে শেষ করে যাচRead more
আমরা পৃথিবীতে বসবাস করি এবং এটাও জানি পৃথিবীর অনেক বছর আগে সৃষ্টি হয়েছে। কিন্তু আমরা জখন পৃথিবীর আদিতে কি ছিল চিন্তা করতে গেলে আমাদের মাথা ঘুরে যায়, কল্পনা করেও কোন কিছু চিন্তা করে পাইনা৷
কিন্তু কিছু কিছু বৈজ্ঞানিক রিসার্চ অনেক তথ্য দিয়েছে যে কিভাবেএবং এখনও এই পর্যন্ত বিজ্ঞানীরা এই নিয়ে শেষ করে যাচ্ছপৃথিবী সৃষ্টির কথা চিন্তা করলে প্রথমেই চলে আসে সৌরজগৎ এর কথা আমাদের পৃথিবী তৈরি হবার প্রায় 100 বিলিয়ন বছর আগে সৌরজগৎ তৈরি হয়েছে ইউনিভার্সে ধুলিকনা করা ছোট ছোট পাথর এবং গ্যাসীয় পদার্থ ঘুরতে থাকে এবং সেই ধুলিকনা, পাথর ও গ্যাস সংমিশ্রণ হয়ে বড় বিস্ফোরণ ঘটায়। সেই বিস্ফোরণ সৃষ্টি করে অনেকে এস্ট্রোনট এবং এই এস্ট্রোনটগুলো সূর্যের চারদিকে ছড়িয়ে ছিটিয়ে যায়।
এই এস্ট্রোনট সূর্যের চারদিকে ঘুরতে থাকে এবং এই থেকে তৈরি হয় সৌরজগৎ। এবার আসি পৃথিবীর সৃষ্টি দিকে মোটামুটি চার দশমিক দশমিক ৪.৫৪ বিলিয়ন বছর আগে আমাদের পৃথিবী সৃষ্টি হয়। যখন ছোট ছোট এস্ট্রোনট ঘুরতে থাকে তখন তারা একে অপরের সাথে যোগ করতে থাকে এভাবে তারা গ্রহ থেকে গ্রহ হতে থাকে। ঠিক একইভাবে পৃথিবীর সাথে থিয়া নামক একটি গ্রহের ধাক্কা খায় যারা কানরে পৃথিবী জুড়ে যায় থিয়া মোটামুটি মঙ্গল গ্রহের সমান এবং এই ধাক্কার ফলে অনেকে মনে করেন যে পৃথিবীর কিছু অংশ খসে গিয়ে তৈরি হয় চাদ। থিয়ার সাথে পৃথিবীর সংঘর্ষের ফলে উত্তপ্ত হয়ে ওঠে পৃথিবী, গলিত লাভার সমুদ্র টকবক করে চারিদিকে, আর চারদিকে ছেয়ে যায় কালো মেঘ অতঃপর সেই মেঘ থেকে সৃষ্টি হয় বৃষ্টি, আর সেই মেঘ থেকে সৃষ্টি হয় বৃষ্টি কোটি কোটি বছর ধরে হতে থাকে মুষলধারে বৃষ্টি। এবং বৃষ্টিতে জমতে থাকে লাভা আর পৃথিবী হয়ে ওঠে জলাভূমি। জমতে থাকে বরফ সৃষ্টি হয় সাগর-মহাসাগর। সাথে সৃষ্টি হয় ছোট ছোট মহাদেশ সেই মহাদেশ গুলি একে অপরের সাথে যুক্ত হতে থাকে এবং সৃষ্টি করে বড় মহাদেশ যেটা হয়েছিল মোটামুটি 3.4 বিলিয়ন বছর আগে।
মোটামুটি 3.5 বিলিয়ন বছর আগে প্রথম সালোকসংশ্লেষ পদ্ধতিতে সৃষ্টি হয় অক্সিজেনের, পাথরের গায়ে জন্মানো নীলচে-সবুজ শেওলা থেকে প্রথম অক্সিজেন আসে তবে এটা ভালো কাজের করেনি। এই অক্সিজেনের উপস্থিতির কারণে এমন কিছু ব্যাকটেরিয়া মারা যায় যারা অক্সিজেন সহ্য করতে পারেনা আর এভাবেই 2.4 বিলিয়ন বছর আগে পৃথিবীতে অক্সিজেন অনেক পরিমাণে বেড়ে যায় যাকে বলা হয়ে থাকে গ্রেট অক্সিজেনেশন ক্রিসিস। প্রথম মহাদেশ তৈরি হবার পর কেমন কিছু পরিবর্তন ঘটেনি পৃথিবীতে একগিয়েমি সময় গিয়েছিল মহাদেশ এমনভাবে নাড়াচাড়া করে নি।
তেমন ভাবে পানির উন্নতি ঘটেনি। 750 মিলিয়ন বছর আগে হঠাৎ করে একটি বড় মহাদেশ অন্যদের থেকে আলাদা হয়ে যায় পৃথিবী একেবারে ঠান্ডা হয়ে এক বিশাল বরফের গলার্ধে পরিনত হয়। এক ভয়ংকর শীতের সৃষ্টি হয় পৃথিবীতে। প্রায় 650 মিলিয়ন বছর আগে বায়ুমন্ডলে আরো একবার বাড়তে শুরু করে অক্সিজেন এবং এ সময়ে সমুদ্রপৃষ্ঠের জন্ম হয় প্রাণী প্রথম সৃষ্টি হয় এককোষী জীব এরপর এককোষী থেকে দুকোষী অতপরঃ দুকোষী থেকে সৃষ্টি হয় বহুকোষী জীবের। এইভাবেই হতে থাকে প্রাণের বিস্ফোরণ। এইসময় সময় উদ্ভব হয় শিকার এ শিকারির। এবং কিছু কিছু জীবন থেকে চলে আসতে শুরু করে এর থেকে সৃষ্টি হয় উভচর প্রাণী। এভাবে চলতে থাকলে পৃথিবী এরপর 230 মিলিয়ন বছর আগে সৃষ্টি হয় সবচাইতে বড় জীব ডাইনোসর, এরা পৃথিবীতে রাজত্ব চালিয়েছে বললেই চলে এরপর 199 মিলিয়ন বছর আগে সৃষ্টি হয় ফ্লাইং রেফিটাইলস বা বড় বড় ডানা ওয়ালা পাখি। ডাইনেসর ও রেফিটাইলসের মধ্যে সংঘর্ষ চলতে থাকে এবং প্রায় 65 মিলিয়ন বছর আগে আবার প্রাণীকুল ধ্বংস হয় অর্থাৎ রেফিটাইলস ডাইনোসর ধ্বংস হয় কারণ একটাই উল্কা এসে পড়ে পৃথিবীতে, পৃথিবীকে প্রায় প্রানহীন করে ফেলে। বিলুপ্ত হয় ডাইনোসরের এভাবে চলতে থাকে পৃথিবী।
প্রায় ৬৩ মিলিয়ন বছর আগে আবারও দেখা যায় প্রাণী এবং 45 মিলিয়ন বছর আগে জন্ম হয় উন্নত ও আধুনিক প্রাণী। প্রায় ৬ মিলিয়ন বছর আগে দেখাতে আদিম মানুষ শিল্পাঞ্জি জাতীয় প্রাণী এভাবেই সময় চলতে থাকে এবং 1.4 মিলিয়ন বছর আগে মানুষ আগুনের ব্যবহার শিখে। এভাবে মানুষ উন্নত সাধন করতে থাকে শিখে করতে এবং পরবর্তীতে চাষ করতে শিখে এবং এইভাবে যতই দিন যেতে থাকে মানুষ ততই ঘনীভূত হতে থাকে এভাবে মানুষ হয়ে ওঠে পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ প্রাণী। বৈজ্ঞানিকের অগ্রগতির ফলে আজ মানুষ চাঁদে যেতে সক্ষম হয়েছে এবং সবকিছু উন্নত করতে সক্ষম হয়েছে।
See lessএভাবে আজ পর্যন্ত চলতেছে পৃথিবী।
সপ্ন হলেও সত্য
গভীর রাত্রে ফজরের আযানের আগে ... আমাদের মসজিদের মুয়াজ্জিন সাহেব মাইকে ঘোষনা দিচ্ছেন, প্রিয় এলাকাবাসী,ঘুম থেকে উঠে পড়ুন, সেহরী খাওয়া আরম্ব করুন,আজকে সেহরীর শেষ সময় ৩ টা বেজে ৫৯ মিনিট। মাইকের শব্দ আমার কানে আসলো ।আমি পাশ ফিরে উঠতে যাবো, ঠিক তখনই খেলাম বড় ধরনের একটা ধাক্কা যা দেখে আমার গা শিউরে ওঠে। আবRead more
গভীর রাত্রে ফজরের আযানের আগে … আমাদের মসজিদের মুয়াজ্জিন সাহেব মাইকে ঘোষনা দিচ্ছেন,
প্রিয় এলাকাবাসী,ঘুম থেকে উঠে পড়ুন, সেহরী খাওয়া আরম্ব করুন,আজকে সেহরীর শেষ সময়
৩ টা বেজে ৫৯ মিনিট।
মাইকের শব্দ আমার কানে আসলো ।আমি পাশ ফিরে উঠতে যাবো, ঠিক তখনই খেলাম বড় ধরনের একটা ধাক্কা যা দেখে আমার গা শিউরে ওঠে। আবছা আলোতে দেখলাম আমার মত দেখতে পাশে একজন শুয়ে আছে। আমি চিন্তা করলাম এইটা আবার কে..? ভয়ে ভয়ে তাকে নাড়া দিলাম, দেখলাম অচেতন হয়ে শুয়ে আছে ।কোনো কথা বলছে না,শরীর বরফের মতো ঠান্ডা হয়ে আছে ।
কিছুক্ষণ পরেই মনে হলো ভদ্রলোক মনে হয় মারা গেছেন। চিন্তা করলাম এই লাশটা এখানে কেন রাখা..?
আবার দেখতে পুরোপুরি অবিকল আমার মত !স্বপ্ন দেখছিনা তো আমি?না সত্যিই তো মনে হচ্ছে।
অনেকক্ষণ চিৎকার করে সবাইকে ডাকার চেষ্টা করলাম। কিন্তুু এই কি হল আমার !কেউই আসছেনা আমার ডাক শুনে ।
একটু পর দেখলাম ছোট বোন আমার রুমের লাইট জালালো এবং ওই লাশটার কাছে এসে বললো,
“ভাইয়া তুমি সেহরী খাবে না? ওঠো, সময় হয়ে গেছে ।”
আমিতো পুরোই অবাক, এইসব কি হচ্ছে?
ওর কাছে গিয়ে বললাম, “অই.. তোর কি মাথা খারাপ হয়েছে ? আর এই লাশটা এই রুমে আসলো কিভাবে?
এইটা কার লাশ তুই চিনিশ ?”
দেখলাম, সে আমার কথায় কোন পাত্তাই দিলো না।
সে ওই লাশটা ধরে অবাক হয়ে গেলো এবং চিৎকার করে উঠলোমুহুর্তেই পাশের রুম থেকে আব্বু-আম্মু এসে স্তব্ধ হয়ে গেছেন। ধপ করে খাটে বসে লাশটাকে ধরে ঝাঁকাতে লাগলেন এবং চিৎকার করতে লাগলেন, “বাবা, কি হয়েছে তোর..? কথা বলছিস না কেনো..? কথা বলআম্মু ব্যাপারটা বোঝার সাথে সাথেই বেহুঁশ হয়ে গেলেন। চিৎকারের আওয়াজে চাচা-চাচিরা, ভাবি, কাজিনরা সবাই দৌড়ে আসলেন । লাশটা দেখেই সবাই ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন পড়তে লাগলেন।আশেপাশে কান্নার রোল পরে গেছে।
মুয়াজ্জিন সাহেব সেহরীর জন্য ডাকতে ডাকতে এমনিতেই হয়রান হয়ে গেছেন,
এখন আবার নতুন এলান করতে হবে।মুয়াজ্জিন সাহেব যখন আমার বাবার নাম নিয়ে বললেন অমুকের ছেলে অমুক ইন্তেকাল করছেন,তখন মনে হলো হাই ভোল্টেজের কারেন্ট এসে শরীরে লাগলো ।
সবাই আমাকে বাদ দিয়ে লাশটা নিয়েই ব্যস্ত হয়ে পরলো। কাউকেই বুঝাতে পারলাম না যে আমি বেঁচে আছি। মনে হলো সবাই পাগল হয়ে গেছে। এক কাজিনকে ক্ষেপে গিয়ে একটা ধাক্কাও মেরেছিলাম, সে দেখলাম বিন্দু পরিমাণ প্রতিবাদ করেনি। তার শরীরে আমার আঘাত লাগেনি ।
ফজরের পর লাশটা গোসল দেয়ার ব্যবস্থা করা হলো। মুয়াজ্জিন সাহেব আরেক জনকে নিয়ে আসলেন গোসল দিতে। দুইজন বলাবলি করতে লাগলেন, আরে.. মৃত্যু কার কখন আসে বলা যায় না। এইরকম অল্প বয়সি ইয়াং ছেলেটা মারা যাবে কেউ কি ভাবছে, কাল বিকালেই তো আমাদের সাথে হাসিখুশী ভাবে কত কথা বললো ছেলেটা।” আমি লাশটার পাশেই দাঁড়িয়ে ছিলাম, দাঁড়িয়ে উনাদের কথা শুনছিলাম।
গোসল দেয়ার পর কাফনের কাপড় পরিয়ে খাটের ওপর লাশটা রাখা হয়েছে। লাশ ঢাকবার জন্য মসজিদ থেকে আরবি লেখা সহ কালো রঙের কাপড়টা আনা হলো। সবাইকে শেষবারের মতো লাশ দেখার সুযোগ করে দেয়া হলো।
এখনো আমার কাছে সবকিছু পরিষ্কার না, কিছুই বুঝতে পারছি না। বাসার আশেপাশে প্রচুর মানুষের ভিড় জমে গেল । আত্মীয়-স্বজন, বন্ধু-বান্ধব সবাই এসেছে লাশটাকে দেখতে। কত পরিচিত মানুষ কান্নাকাটি করছে। কিন্তু কাউকেই বুঝাতে পারলাম না, আমি মারা যাই নি, আমি বেঁচে আছি, এটা অন্য কারো লাশ। কেউ আমার কথা শুনতেই পারছে না। মনে হচ্ছে আমার গলার শব্দ কমে গিয়েছে নাকি ? এতো জোড়ে ডাকা ডাকির পড়েও কেউ শুনছে না ।
যোহরের পর জানাজা। আযান হয়ে গেছে। লাশ নিয়ে যাওয়ার মুহূর্তে আম্মু আর বোন লাশ ধরে চিৎকার করে কান্না করছিলেন ।আমারা ছেলেটাকে আমার কাছ থেকে নিয়ে যেওনা, আল্লাহ তুমি আমার ছেলেটাকে আমার কাছ থেকে কেন কেড়ে নিলে । আত্মীয়রাও কাঁদছেন সবাই । হৃদয়স্পর্শী কাতর দৃশ্য।
অবাক ব্যাপার.. একদিন আগেও ঠান্ডা-সর্দী লেগে ছিলো, হাল্কা জ্বরও ছিলো, দু-এক দিন যাবৎ ঠিকমত তারাবীর নামাজ ও আদায় করতে পারছিলাম না। কিন্তু আজ কিছুই মনে হচ্ছে না, আমি পুরোপুরি সুস্থ, আর শরীরটাও তুলার মত হালকা মনে হচ্ছে । যেন একটু বাতাসেই আমি উড়ে যাবো ।
যাইহোক,আমার লাশটা ঈদগাহ মাঠে জানাজার জন্য নিয়ে যাওয়া হলো। ঈদগাহ মাঠ লোকে লোকারণ্য, একটুও জায়গা খালি ছিলো না। বাবা হালকা একটু কথা বলার পর ইমাম সাহেব একটু বয়ান করে জানাজা পড়ালেন।
জানাজা শেষে লাশ কবরস্থানে নিয়ে যাওয়া হলো। সেখানে গিয়ে দেখলাম দাদার কবরের পাশেই একটা কবর খনন করা হয়েছে। ঠিকঠাক ভাবে লাশ দাফন করে সবাই আত্মার মাগফিরাতের জন্য দু’আ পড়তে লাগলো। মুনাজাত শেষে সবাই যার যার মত চলে গেলো কিন্তু বাবা বসে থাকলন। উনাকেও জোর করে নিয়ে যাওয়া হলো।
অবশেষে আমার কাছে সব পরিষ্কার হতে লাগলো যে আসলেই আমি আর এই জগতে নেই। ইশ যদি আরেকটা সুযোগ পেতাম, তাহলে কত যে আমল করতাম, আর সব সময় মসজিদ মাদ্রাসাতেই পড়ে থাকতাম… কিন্তু তাতো আর হবার নয়।
যা হবার তা ঘটেগেছে ।
একটু পর দেখি আমি ওই বডিটার মধ্যে যাচ্ছি। আমি পুরোপুরি নিজেকে ফিরে পেলাম। এ কি..!
চারদিকে অন্ধকার আর অন্ধকার।অনেক ভয়ে আছি। হয়তো একটু পরই মুনকার-নাকির আসবে, বিভিন্ন প্রশ্ন জিজ্ঞাস করবে, না পারলেই শুরু হবে কবরের আযাব।শুয়ে শুয়ে অন্ধকার ঘরে পুরো ঘটনাটা চিন্তা করলাম, আর ভাবলাম এগুলাই হচ্ছে বাস্তুব রূপ,একদিন তো এরকম হবেই। হঠাৎ শোয়া থেকে উঠে বসলাম, শরীরের প্রত্যেকটা লোম দাঁড়িয়ে গেছে আমার।
প্রতিটা মানুষের এভাবেই প্রতিদিন মৃত্যুকে স্মরণ করা উচিৎ।
See lessতাহলে আশা করা যায় গুনাহ থেকে মনকে বিরত রাখা যাবে এবং কবরের প্রস্তুতি নেয়া যাবে
তাই প্রত্যেকেরই একবার হলেও মৃত্যুর স্বাদ উপলব্দি করা জরুরি তাহলে আমরা পাপ কাজ থেকে বিরত থাকবো ।জেনে শুনে কোনো গুনাহ করবো না, আল্লাহর কাছে তওবা করবো ইয়া আল্লাহ আপনি আমাকে ক্ষমা করে দিন আমার পূর্বের কৃতকর্মের জন্য ।
আজ থেকে আমি আপনার এবং আমাদের নবী করিম মোহাম্মদ সাঃ আঃ এর দেখানো পথে চলবো ।
করোনাঃ সূর্যরশ্মি কি সমাধান?
করোনাঃ সূর্যরশ্মি কি সমাধান ? -ডাঃ ফেরদৌস- যুক্তরাষ্ট্র। করোনাঃ সূর্যরশ্মি কি সমাধান একটি প্রশ্ন, চলোন এই প্রশ্নের কিছু উত্তর খোজ করি। চলোন বিজ্ঞান কি বলে পরিচিতি হই। উন্নত বিশ্বে বাইরে বেরোলেই দেখবেন যে আল্ট্রা-ভায়োলেন্ট-রে দিয়ে হাত পরিস্কার করা হচ্ছে। চায়নাতে বাসে মধ্যেও এই ব্যবস্থা করা হয়েছে। অনRead more
করোনাঃ সূর্যরশ্মি কি সমাধান ? -ডাঃ ফেরদৌস- যুক্তরাষ্ট্র।
করোনাঃ সূর্যরশ্মি কি সমাধান একটি প্রশ্ন, চলোন এই প্রশ্নের কিছু উত্তর খোজ করি। চলোন বিজ্ঞান কি বলে পরিচিতি হই।
উন্নত বিশ্বে বাইরে বেরোলেই দেখবেন যে আল্ট্রা-ভায়োলেন্ট-রে দিয়ে হাত পরিস্কার করা হচ্ছে। চায়নাতে বাসে মধ্যেও এই ব্যবস্থা করা হয়েছে। অনেকই হেয়ার ড্রাইয়ের সাথে এই আলোর ব্যবস্থা করে ব্যবহার করছেন। আমরা জানি সূর্যের মধ্যে অনেক ধরনের রশ্মি রয়েছে, এ রশ্মির মধ্যে ৩ ধরনের রে রয়েছে যেমন টাইপ A টাইপ B টাইপ C, এবং সুর্য পৃথিবীর আসতে কয়েটি লেয়ার অতিক্রম করতে হয় যেমন এক্সোস্ফিয়ার,আয়োনস্ফিয়ার, থার্মোস্ফিয়ার, মেসোস্ফিয়ার,ওজোন স্তর, স্ট্রাটস্ফিয়ারে, ট্রপোস্ফিয়ার, ভূ – পৃষ্ঠ। এই রশ্মিগুলোর মধ্যে ওজন-লেয়ারটা আমাদের খারাপ রশ্মি হতে রক্ষা করে। এই ওজন-লেয়ার যদি ডেমেজ হয় তাহলে সূর্যের খারাপ রশ্মিগুলো আমাদের পৃথিবীর সহজে চলে আসবে।
এই রশ্মিগুলোর এসে কি করবে, উপরের চিত্রে আমাদের ত্বক একটা চিত্র দেওয়া হল যা থেকে বুঝা যাবে এই খারাপ রশ্মিগুলো আমাদের ত্বকের কি ক্ষতি করতে পারে।আমাদের ত্বকের কিছু লেয়ার আছে যেমন এপিডার্মিস, ডার্মিস এবং হাইপোডার্মিস এর পরে রক্ত থাকে।এই রশ্মিগুলোর আমাদের কোষের জেনেটিক সিকোয়েন্স গুলোকে নষ্ট করে দেয়। এই রশ্মিগুলো সাধারণ ৩ ধরনের হয়ে থাকে যেমন টাইপ A টাইপ B টাইপ C। এই ৩ ধরনের রশ্মির কথা বলতে গেলে বলা যায়।
টাইপ A: টাইপ A হল সাধারন রশ্মি যেটা সবচেয়ে বেশি আমাদের ত্বক পর্যন্ত আসে এবং এটাই পৃথিবীর সবচেয়ে বেশি আসে ওজন লেয়ার ভেদ করে যা আমাদের ত্বকের বয়সে অবস্থাকে পরিবর্তন করে এবং ত্বকের রিংকের বারিয়ে দেয়, অনেক সময় কেন্সারের কারন হয়।টাইপ B সমান কাজ করে টাইপ A এর মত কাজ করে শরিরের DNA বদল করে যার কারনে সানর্বান হতে পারে এবং ত্বকের কেন্সারেও এটি সহযোগিতা করে। টাইপ C ওজন লেয়ার ভেদ করে যায়না। তাই মানব শরিরে এই টাইপ-সি এর ভূমিকা কিছুটা কম। টাইপ-সি হচ্ছে খুব পাওয়ারফুল যা মানুষের জেনেটিক এবং ভাইরাস ২টাকেউ শক্তভাবে ধ্বংস করে।
টাইপ-সি যেহেতু জেনেটিক সিকোয়েন্স নষ্ট এবং ভাইরাস খুব ভালভাবে মারতে পারে তাই বিজ্ঞানিরা এটাকে নিয়ে কান করতেছেন।
আমরা মাঝে মাঝে দেখি বাস, বিমান, হসপিটালে ব্লু রংগের একটা আলো দিয়ে ভাইরাস মুক্ত করার চেষ্টা করা হয়, কিছু ক্ষেত্রে পানি বিশুদ্ধ করনেও এটা ব্যবহার করা হয় এটাকে টাইপ-সি বা UVC বলা হয়।
এখন মূল কথায় আসি করোনাভাইরাসে এটা কতটা কার্যকর তা নিয়ে এখন কোন স্টাডি হয়নি। তবে অনান্য ভাইরাস যেমন সার্সে এর এর কার্যকরী ভুমিকা খুবই ভাল।এটি ত্বকের চারদিকে এমন আবরন তৈরি করে যাতে কোন কোষ বিস্তার লাভ না করতে পারে।
অনেকই প্রশ্ন করেন এটা দিয়ে কি পিপিই জীবানু মুক্ত করা যায় কিনা, হ্যাঁ যায় তবে এটি বিশেষ পদ্ধতিতে হাই এনার্জি দিয়ে করেতে হবে এবং বিশেষ ল্যাবে করতে হবে।
তবে চায়নাতে এর ব্যবহার শুরু হয়েছে তবে কতটুকু কাজ করতেছে সেটা সময় বলে দেবে।
তবে সেটি কৃত্রিমভাবে তৈরি করে ব্যবহার হচ্ছে তার নাম নাম ফারআল্ট্রাভাইলেট- সি। প্রাকৃতিক যে UVC আছে সেটা স্কিনে লাগলে স্কিন বার্ন হয়ে যাবে। চোখও নষ্ট হতে পারে।
তবে আমাদের বাজারে যে আল্ট্রাভাইলেট-সি পাওয়া যায় সেটি মানুষের মাঝে এখনও ব্যবহার করা হয়নি সেটা থালাবাসন ও ফ্লোর ক্লিন ব্যবহার করা হয়।
আরও বিস্তারিত জানতে নিচের ভিডিওটির শেষের অংশ দেখুন
আমাজন জঙ্গলের প্রাকৃতিক অজানা তথ্য
আমাজন জঙ্গলের প্রাকৃতিক অজানা তথ্য আমাজন পৃথিবীর প্রাকৃতিক সপ্তম আশ্চর্যের প্রথম আশ্চর্য যা বাংলাদেশের ৬০ গুনের সমান। রহস্যময় এই বনটি পৃথিবীর সবচেয়ে বড় রেইনফরেস্ট এবং সবচেয়ে বড় বনও।পৃথিবীর চতুর্থ বড় মহাদেশ দক্ষিন আমেরিকার প্রায় ৩০ শতাংশ এলাকা দখল করে আছে এই বন। আমাজন কথাটি শুনলে মনে রূমাঞ্চ ও ভয় চলRead more
আমাজন জঙ্গলের প্রাকৃতিক অজানা তথ্য
আমাজন পৃথিবীর প্রাকৃতিক সপ্তম আশ্চর্যের প্রথম আশ্চর্য যা বাংলাদেশের ৬০ গুনের সমান। রহস্যময় এই বনটি পৃথিবীর সবচেয়ে বড় রেইনফরেস্ট এবং সবচেয়ে বড় বনও।পৃথিবীর চতুর্থ বড় মহাদেশ দক্ষিন আমেরিকার প্রায় ৩০ শতাংশ এলাকা দখল করে আছে এই বন।
আমাজন কথাটি শুনলে মনে রূমাঞ্চ ও ভয় চলে আসে। সেখানকার প্রকৃতি যেমন রূমাঞ্চকর তেমনি ভাবে সেখানকার জীবজন্তুর কথা শুনলে অনেকর হাটু কাপে।
সেজন্য আমাজন জংগলের মুভি গুলো পছন্দ করি। হলিউডের অনেক মুভি থাকলেও বাংলা কিছু সংখ্যক মুভি বানানো হয়েছে যা মানুষকে অনেক রূমাঞ্চিত করেছে। এ বছর আমাজন অভিজান নামে একটি মুভি মুক্তি পেয়েছে যা আপনাকে রোমাঞ্চকর করবেই। আমাজনের গভীরে যেতে না পারলেও আমাজন সম্পর্কে একটি স্পষ্ট ধারনা নিতে পারবেন এই মুভি থেকে।আমাজন সম্পর্কে জানার শেষ নাই তবুও একটু ধারনা আমরা নিতে পারি। আমাজান পৃথিবীর ৭টি আশ্চর্যের ১ টি, যা ৯ টি দেশের মধ্যে বিস্তৃত, যার ৬০% ব্রাজিলে, ১৩% পেরুতে এবং বাকি অংশ কলম্বিয়া, ভেনেজুয়েলা, ইকুয়েডর, বলিভিয়া,গায়ানা, পেরু এবং সুরিনামে।
আমাজন ৭০ কিঃ মিঃ অববাহিকায় দ্বারা বেস্টিত এবং যার ৫৫ লক্ষ বর্গ কিঃ মিঃ আদ্র জলবায়ু দ্বারা প্রভাহিত হয়ে আছে। এখান থেকে পৃথিবীর ২০% অক্সিজেন পাওয়া হয়ে থাকে যাকে পৃথিবীর ফুসফুস বলা হয়। কিন্তু এখানে আছে পাই পাই বিপদ একটি পিপড়ে আপনার জিবননাশের কারন হতে পারে৷ জিবননাশক প্রানিদের মধ্যে বুলেট পিপড়া, ব্রাজিলিয়ান ওয়ান্ডারিং স্পাইডার।,দক্ষিণ আমেরিকা রেটলস্নেক্স, রেড বেলিয়েড পিরানহাস, বৈদ্যুতিক ইল, জাগুয়ার, সবুজ অ্যানাকোন্ডা, বিষাক্ত ডার্ট ব্যাঙ ইত্যাদি।
পৃথিবীর সবচেয়ে বড় এনাকন্ডারা এখানে বসবাস করে যা আস্থ একজন মানুষকে গিলে ফেলতে পারে। এইখানে ৪৫ হাজার প্রজাতির পোকামাকড় পাওয়া যায়।৪২৮ প্রজাতির উভচর, ৩৭৮ প্রজাতির সৃরিশ্রিপ, ৪২৭ প্রজাতির স্থন্যপায়ী এবং ৩০০০ বেশি প্রজাতির মাছ পাওয়া যায়। এছারা মোট প্রানির ১০% প্রানি অপরিচি। এগুলো শুনে আপনার ভয়ংকর লাগলেও এইখানে ৪০ লক্ষের বেশি লোক বসবাস করে যা তিনশের বেশি গুত্রের মধ্যে ভিবক্ত।
See lessপৃথিবীর ৬টি আশ্চর্যজনক দ্বীপ
পৃথিবীর ৬টি আশ্চর্যজনক দ্বিপঃ ১. পেলমাইরা আইল্যান্ডঃ আমেরিকার এই এইলেন্ডটা অদ্ভুত ধরনের আকৃতির, এটা দেখেতে কোন ভাবেই অন্য কোন সাধারণ আইলেন্ডের মত না। এই আইলেন্ডের চারদিকে গাছপালায় ভর্তি কিন্তু কোন মানুষ এখানে থাকেনা। কারন একে একটা অভিশপ্ত দ্বিপ মনে করা হয়। ভহো বছর ধরে এই আইলেন্ডটাকে একটা ভুতুড়ে আইলেRead more
পৃথিবীর ৬টি আশ্চর্যজনক দ্বিপঃ
১. পেলমাইরা আইল্যান্ডঃ আমেরিকার এই এইলেন্ডটা অদ্ভুত ধরনের আকৃতির, এটা দেখেতে কোন ভাবেই অন্য কোন সাধারণ আইলেন্ডের মত না। এই আইলেন্ডের চারদিকে গাছপালায় ভর্তি কিন্তু কোন মানুষ এখানে থাকেনা। কারন একে একটা অভিশপ্ত দ্বিপ মনে করা হয়। ভহো বছর ধরে এই আইলেন্ডটাকে একটা ভুতুড়ে আইলেন্ড মনে করা হয়ে আসছে। এই এলাকায় যদি কোন জাহাজ যায় সেটা বরবাদ হয়ে যায়। এই আইল্যান্ডে অনেক জাহাজ জলের গভীরে তলিয়ে যাওয়ার ঘটনা আছে। যারা জিবন নিয়ে বেছে ফিরে এসেছে তারা এখানে ভূতের আবির্ভাব আছে বলে বর্ননা করেছে। কিছু মানুষ এ রকম বলেছে যে এইখানে অদ্ভুত ধরনের লাইটের আলো দেখতে পায় আরও মানুষের বসবাস না থাকা সত্ত্বেও বিকট ধরনের আওয়াজ শুনা যায়। যে আওয়াজ গুলা না মানুষের না জানুয়ারের। এই আইলেন্ডের সম্পর্কে একটা গল্প প্রচলিত আছে যে আই আইল্যান্ডে গুপ্তধন আছে কিন্তু তার অবস্থান সম্পর্কে কেও জানেনা। এই আইলেন্ডে যারা জায় তারা জীবিত ফিরে আসতে পারেনা। কেও কেও এমন বলে যে এই আইল্যান্ডে একটা আত্তা আছে যা গুপ্তধন পাহারা দেয়।
২. ইসা ডে লাস মনিকাস যার আরেক নাম আইল্যান্ড অফ ডলসঃ মেক্সিকোতে অবস্থিত এই আইলেন্ডে অদ্ভুত ধরনের প্রথা আছে এই আইলেন্ডের যারা মারা যায় তাদের নামে একটু পুতুল লটকানো হয় মনে করা হয় অই পুতুলের মধ্যে অই আত্তা টা চলে যায়। যে সমস্থ মানুষ রিসার্চ করতে গিয়েছে তারা দেখে যে এই পুতুলগুলা খুব খারাপ অবস্থায় আছে পচে নষ্ট হয়ে গিয়েছে।একলোক ঘটনা সত্যতা যাছাইয়ের জন্য গিয়েছিল রাত ১১.৪৫ মিনিটে দেখে একটি বাচ্ছার কান্নার আওয়ার এবং একতি পুতুল হাটছে সে দেখে দ্রুত দৌড়ে পালায়ন করে চলে আসে।
৩. পলভেজলিয়া আইল্যান্ডঃ এই আইল্যান্ডটা পৃথিবীর সবচেয়ে ভয়নকর আইল্যান্ডের মধ্যে একটা, এর শক্তি গল্পটা অনেক ভয়ংকর, একে পৃথিবীর সবচেয়ে ভূতুরে দ্বিপও বলা হয়। ১৪০০ শতাব্দিতে ইতালিতে একটা রোগ ছড়িয়ে যাচ্ছিল তার নাম ছিল প্লেগ রোগ সেই সময় যে সমস্থ মানুষ এই রোগ এ অসুস্থ হয়ে গিয়েছিল তাদের এই দ্বিপ এ পাঠানো হয়েছিল যাতে অন্য মানুষ আক্রান্ত না হয়। কিন্তু ১৯২০ সালের পর এটাকে মেন্টাল হাস্পাতালে রুপান্তর করা হয়। হে সমস্থ ডাক্তারেরা এইখানে থাকতেন তারা রিপোর্ট করতেন যে সমস্থ মানুষ ইনফেক্টেড হয়ে এইখানে ছারা হয়েছিল তাদের আওয়াজ আজ ও সোনা যায়। যেন তারা কাসছে। বেথার জন্ত্রনায় কাধছে। এর পর এই হসপিটালিটি বন্ধ করে দেওয়া হয়। এরপর একটি আশ্চর্যজনক ঘটনা ঘটে যে একটা আওয়াজ তাকে বলছিল এখান থেকে চলেযাও আর কখনও ফিরে আসবেনা। ইতালিয়ান টুরিজম বোরো জনসাধারনকে এইখানে জাওয়া থেকে নিরুৎসাহিত করে। আপনি যদি যে এই আইল্যান্ডে যেতে চান আপনাকে অনেক ধরনের পারমিশন নিতে হবে।
৪. স্কট্রা আইল্যান্ডঃ ভারত মহাসাগরের অবস্থিত এই আইল্যান্ডের ফ্যাক্ট সুনলে মনে হবে যে এটা কোন অন্য পৃথিবির আইল্যান্ড। কিছু লোক মনে করে যে ঐতিহাসিক গার্ডেন অব ইডেন এর কথা আমরা শুনেছি সেটা আর অন্য কোথাও নেই এই দ্বিপে অবস্থিত।এর আসল ছবিগুলো দেখেল বুজতে পারবেন একে রহস্যময় বলা হয় কেন।
এই আইল্যান্ডে আপনি এমন গাছ দেখতে পারবেন যে যা পৃথিবীর অন্য কোথাও দেখতে পারবেন না। ছোট ছুট গাছ যার বড় বড় জড় আর তার উপর আছে ছোট ছোট ডালপালা আর সেখানে অদ্ভুত ফোল ফুটে দেখে মনে হয় ব্যাঙ্গের ছাতা, কিছু থিওরি আছে যাতে বলা আছে এই আইল্যান্ডেটা কিছু এক্সপ্রিমেন্টের ফল
কিছু লোক বলে এই এক্সপ্রিমেন্টগুলা নাকি এলিয়েনরা করেছিল। গাছের সাথে সাথে এইখানে অনেক পাখি দেখা যায় যেগুলি আপনি অন্য কোথাও দেখতে পাবেন না।
৫. পাথর আইল্যান্ডঃ পৃথিবীতে আমরা অনেক আইল্যান্ডে দেখেছি বা জেনেছি কিন্তু এই আইল্যান্ডেটি অন্য একটা নাম না জানা আইল্যান্ড। একদা এক বিমান চালক বিমানের ককপিট থেকে দেখেন যে হতাঠ এই দ্বিপটা পানি থেকে উঠে যায়। সাথে সাথে তিনি তার রার্ডারে চেক করলে দেখেন এইখানে ম্যাপ এ কোন দ্বিপের অস্থিস্হ নাই। এই ঘটনাটা হয়ে ছিল ১লা অগাস্ট ২০১২, ঘটনাটি হয়েছিল নিউজিল্যান্ড থেকে ৮০০ কিঃমিঃ দূরে, এই অদ্ভুত ঘটনাকে পাইলট সাথে সাথে তার হাইয়ার আথরিটিকে রিপোর্ট করেন এবং তারা সংগে সংগে সিদ্ধান্তনেয় যে তারা জানতে চায় কিবাভে এই দ্বিপটি হঠাৎ আবির্ভাব হল। তাই তারা ছুটে চলে দিপের কাছে। প্রথমে তারা নাসার সেটেলাইট চিত্র দেখে তাতে তারা অবাক হয়যে গতকাল পর্যন্তও এইখানে কিছুই ছিল না আর দ্বিপটা যে হঠাৎ প্রকট হয়েছে তেমন না দ্বিপটা নরাচরা করছিল। সাইন্টিসরা দেরি না করে সেখানে যায় তাদের মধে প্রচোর কতোহল ছিল যে এটা আসলে কি তারপর তারে সেখানে যাওয়ার পরে দেখে যে সেটাতো মোটেও অন্য আইল্যান্ডের মত না,বরং এটা একটা বড় পাথরখন্ড যা পানির উপর ভাছসে।
এটা কি একটা আশ্চর্যজনক মনে হয়না যে পাথর পানির উপর ভাসছে। এটা দেখেল মনে হয়না যে পৃথিবীর অনেক আশ্চর্যজনক জিনিস আছে যা আমাদের জানা নাই। আজ আমরা যত আইল্যান্ড সম্পর্কে জানলান তার মধ্যেই শুধু এই আইলেন্ডের রহস্য পাওয়া গিয়েছে সাইন্টিস্টরা এই পাথরের সেম্পল নিয়ে এসে ল্যাবে টেস্ট করেন৷ তারপর তারা দেখে এই পাথরটা অনেকগুলো পাথরের সমস্টি ছিল যেসব পাথর মিলে একটা বড় পাথরের রুপ নিয়ে ছিল একে পিউমিছও বলা হয়ে থাকে। পানির মধ্যে যেসব বলকেন থাকে তাদের সাধারণত আন্ডারগ্রাউন্ড বলকেন বলা হয়ে থাকে বলকেনোর গরম লাভা জখন গরম পানির স্পর্শে আসে তখন যে ইরেকশনটা হয় তা একটি অদ্ভুতটাইপের আর এরফলে বলকেনোর পার্টগুলো চারদিকে ছরিয়ে যায় এবং এই পাথরগুলো এ রকম হয়যে তারা পানিতে ভাসতে পারে। এই রহস্যময় বেপারটাতো সাইন্সাটিসরা উদঘাটন করেন কিন্তু আশ্চর্যজনক হল যে এই পাথরগুলো একসাথে কিভাবে হল। এর উত্তর জানা নেই।
৬. ভলকেন্ট পয়েন্ট আইল্যান্ড( লুজন)ঃ এই আইল্যান্ডেটা নিজের আক্রিতির কারনে স্পেশাল এই আইলেন্ডের ভীতর আরেকটা আইলেন্ড আছে এমনই করে কয়েকটি আইলেন্ড এবং লেক আছে। ফিলিপিনের এই আইলেন্ডের নাম লুজন, লুজনের মাজখানে আরেকটা আইলেন্ড আছে তার নাম হল টেল লেক। টেল লেকের মাঝখানে আরেকটি আইল্যান্ডে আছে এবং এই আইলেন্ডের মাঝখানে আরেকটি লেক আছে এই ছোট্টো লেকের মাঝখানের পয়েন্ট আরেকটি আইল্যান্ডে সেটাকেই ভোলকেন্ট আইল্যান্ড বলা হয়। এই ছোট্টো আইল্যান্ডটি ফেমাস হওয়ার মূল কারন এটাতে জলন্ত অগ্নিগিরি আছে। বেপারটা অনেক মজার না। একটা আইল্যান্ডের মধ্যে একটা লেক সে লেকে আবার আরও আইল্যান্ডে এবং একেকটার ভিতরে লেক আবার আইল্যান্ড এবং সর্বপরি সব শেষেরটার মাঝে আগ্নেয়গিরি।
See less