Lost your password? Please enter your email address. You will receive a link and will create a new password via email.
Please briefly explain why you feel this question should be reported.
Please briefly explain why you feel this answer should be reported.
Please briefly explain why you feel this user should be reported.
আজব ! আযানের সময় কুকুর কেন ডাকে? পর্ব -১
আযানের সময় কেন কুকুর ডাকে বা ঘেউঘেউ করে? আযানের সময় কুকুর ঘেউঘেউ কেন করে তার বণর্না হাদিসে দেওয়া আছে সেটা যদি আপনি না জেনে থাকেন তাহলে এই বিষয়ে পুরোপুরি আপনার ধারণা হয়ে যাবে। কুকুর একটি বোবা প্রাণি, কুকুরের একটি বিশেষ গুণ রয়েছে যা আমার বা আপনার মাঝে নেই। কুকুর এমন কিছু জিনিস দেখে যা সাধারণ মানুষের পRead more
আযানের সময় কেন কুকুর ডাকে বা ঘেউঘেউ করে?
আযানের সময় কুকুর ঘেউঘেউ কেন করে তার বণর্না হাদিসে দেওয়া আছে সেটা যদি আপনি না জেনে থাকেন তাহলে এই বিষয়ে পুরোপুরি আপনার ধারণা হয়ে যাবে। কুকুর একটি বোবা প্রাণি, কুকুরের একটি বিশেষ গুণ রয়েছে যা আমার বা আপনার মাঝে নেই। কুকুর এমন কিছু জিনিস দেখে যা সাধারণ মানুষের পক্ষ্যে দেখা সম্ভব নয়। কুকুর তখনই ডাকে যখন সে শয়তানকে দেখতে পায়, বা এমনও হতে পারে মৃত কোনো ব্যক্তির কবরের আজাব দেখতে পায় এবং শুনতে পায়।
আমরা জানি নবী করীম সা: বলেছেন বোবা জীবজন্তুু ও পশুপাখি কবরের আজাব দেখতে পায় এবং শব্দ শুনতে পায়। আমাদের দেশে যতো জানোয়ার আছে তার মধ্যে কুকুর এবং শুকর হচ্ছে একটি নিকৃষ্টতম জানোয়ার। আমরা কুকুরকে ঘেউঘেউ করতে দেখলে লাথি দিয়ে সরিয়ে দেই। বা ঢিল ছুঁড়ে মারতে চাই। কিন্তুু আপনি জানেন কি? কুকুরের একটি ইতিহাস আছে। তা আপনাদের কাছে তুলে ধরা হলো । আল্লাহর এক বান্দা এক যায়গায় যাওয়ার জন্য রওনা হলেন। হঠাৎ তিনি পথের দাড়ে একটি অনেক বিশাল বড় বিল্ডিং দেখতে পান যা দুই/চার শত বছরের পুরনো একটা বিল্ডিং ।
আমাদের সমাজে সবাই নতুন কিছুর পিছনে ছুটি, নতুন কি কি আসছে বাজারে। কিন্তুু স্বৃতির এলবামে কেউ নতুন কিছু রাখেনা, ওই পুরোনোটাই রাখে। তো সেই ব্যক্তিটি পুরাতন বিল্ডিংটাকে ঘুরেঘুরে দেখতে থাকেন, হঠাৎ তার চোখ পড়লো একটি শিলা লিপির দিকে। সেখানে খোদাই করে লেখা আছে। এই বিল্ডিং তৈরির ইতিহাস জানতে চাইলে অমুক গ্রামে যেতে হবে। এটি দেখে সেই ব্যক্তির মনে ইতিহাস জানার আগ্রহ বাড়লো। সে বেড়িয়ে পড়লো অমুক গ্রামের খোঁজে । যেতে যেতে বিঁশ কিলোমিটার চলে গেল। তারপর একটি গ্রামের কাছে গিয়ে একটি ব্যক্তির কাছে এই গ্রামের নাম কি জিজ্ঞাসা করলো এবং শিলা লিপিতে লিখা গ্রামের নামের সাথে মিলে গেল ।
তারপর আল্লাহর সেই বান্দা লোকটির কাছে সেই পুরাতন বিল্ডিং সম্পর্কে জানতে চাইলে, লোকটি বললেন জন্মের পর থেকে সবাই এভাবেই বিল্ডিংটি দেখছেন। এর ইতিহাস সম্পর্কে কারো জানা নেই। এমনকি আরো কিছু সংখক মানুষকে জিজ্ঞাসা করা হলে তারা একই কথা বললেন। তারপর সেই ব্যক্তি মন খারাপ করে চলে আসছিলো এবং ভাবছিলো তাহলে কি খোদাই করে মিথ্যে কথা লিখা ছিল। ভাবতে ভাবতে যখন তিনি গ্রামের শেষ প্রান্তে চলে আসছিলেন তখন এক বৃদ্ধাকে দেখতে পেলেন। বয়সের ভারে বৃদ্ধার মাথা তিনটি হয়ে গেছে। আসলে বয়স বেশি থাকার কারণে ঝুকে আছেন, তাই হাটু সহ তিনটি মাথা মনে হচ্ছিল। বর্তমান যুগে এমন বৃদ্ধা লোক দেখা যায়না বললেই চলে। বর্তমান ডিজিটাল যুগের কারণে ডিজিটাল মৃত্যু হয়। যেমন স্বামী স্ত্রীর কাছে পানি চাইলে স্ত্রী পানি আনতে আনতেই স্বামী মারা যান। আর আগের যুগের মানুষ অসুস্থ হয়ে ও ৭-৮ দিন বিছানায় থেকে মারা যাবে যাবে বলে ও ২/৩ ঘন্টা বেঁচে থাকতো । কেউ পানি দিতো, কেউ দুধ দিতো, কেউ ক্ষমা চাইতো। তাছারা ক্ষমা চাওয়ার একটা ভালো পদ্ধতি । কিন্তুু হঠাৎ মৃত্যু ভালো না। হযরত মোহাম্মদ সাঃ হঠাৎ মৃত্যু যেন কারো না হয় সেই জন্য আল্লাহর কাছে পানাহ চেয়েছেন।
তা যাই হোক…আল্লাহর সেই বান্দা বৃদ্ধার কাছে গেলেন, এবং জিজ্ঞেস করলেন এই গ্রামের নাম কি এটা ? বৃদ্ধা বললেন হ্যা কিন্তুু তুমি কোথায় থাকো? উত্তরে ব্যক্তিটি বললেন আমার বাড়ি অনেক দূরে। আমি অমুক রাস্তার সেই মাথায় একটি বিল্ডিং দেখতো পারলাম। সেখানে লিখা ছিল এই বিল্ডিং এর ইতিহাস জানতে অমুক গ্রামে যান। আমি প্রায় ৪০ জনকে জিজ্ঞাসা করলাম কেউ জানেনা। বৃদ্ধা লোকটি মুচকি হাঁসি দিয়ে বললেন…তুমি কাদের জিজ্ঞাসা করেছো ? উত্তরে ব্যাক্তি বললেন তারা কিভাবে বলবে ? আমার বয়স ২০০ বছর হয়ে গেছে। আমি নিজেই বিল্ডিং তৈরি হতে দেখিনি। শুনেছি দাদার কাছে।
বৃদ্বার কথা শুনে ওই ব্যাক্তির কিছুটা সস্থি ফিরে আসলো। ওই ব্যাক্তি ইতিহাস জানতে চাইলে। বৃদ্ধা থাকে কাছে টেনে নিয়ে বসালেন। বললেন তুমি আসার সময় এই গ্রামের যতো যায়গা জমি দেখেছো সেগুলোর মালিক ছিলেন একজন জমিদার। সেই জমিদারের অনেক চাকর বাকর ছিলো। খাদেম দারের অভাব ছিলো না। তবে স্বরণীয় বস্তুুর ভিতরে ছিল একটি পালিত কুকুর কুকুরটি জমিদারকে সাংগাতিক মান্য করতো। একটি মুহুর্তের জন্য কুকুরটি জমিদারকে ছেড়ে যেতো না। জমিদার যখন গোসল করতো কুকুরটি তখন কাপড় পাহারা দিতো। জমিদার যতোবার বাথরুমে যেতো কুকুরটি বাথরুমের দরজায় সামনে দাড়িয়ে থাকতো। এবং জমিদার যখন ঘুমাতে যেতো, তখন কুকুরটি তার ঘরের আশপাশ পাহারা দিতো।
https://kihobe.com/%e0%a6%86%e0%a6%af%e0%a6%be%e0%a6%a8%e0%a7%87%e0%a6%b0-%e0%a6%b8%e0%a6%ae%e0%a7%9f-%e0%a6%95%e0%a7%81%e0%a6%95%e0%a7%81%e0%a6%b0-%e0%a6%95%e0%a7%87%e0%a6%a8-%e0%a6%a1%e0%a6%be%e0%a6%95%e0%a7%87-%e0%a6%aa%e0%a6%b0%e0%a7%8d%e0%a6%ac-%e0%a7%a8/
বায়োলুমিনেসেন্স (Bioluminescence)
বায়োলুমিনেসেন্স (Bioluminescence) প্রকৃতির সৌন্দর্য উপভোগ শেষ নেই আমরা যতই প্রকৃতির কাছে যাই ততই প্রকৃতির বুকে হারিয়ে যাই,প্রকৃতি অরন্যের মধ্যে কিছু সমুদ্র সৈকতে আছে যা আমাদের তাক লাগিয়ে দেয় এই সমুদ্র সৈকত গুলো তার মায়াজালে আমাদের এমন ভাবে হারিয়ে নিয়ে যেখান থেকে আমরা ফিরে আসতে পারি না। আমাদেরRead more
বায়োলুমিনেসেন্স (Bioluminescence)
প্রকৃতির সৌন্দর্য উপভোগ শেষ নেই আমরা যতই প্রকৃতির কাছে যাই ততই প্রকৃতির বুকে হারিয়ে যাই,প্রকৃতি অরন্যের মধ্যে কিছু সমুদ্র সৈকতে আছে যা আমাদের তাক লাগিয়ে দেয় এই সমুদ্র সৈকত গুলো তার মায়াজালে আমাদের এমন ভাবে হারিয়ে নিয়ে যেখান থেকে আমরা ফিরে আসতে পারি না।
আমাদের এই সুন্দর পৃথিবীতে এমন কিছু সমুদ্র সৈকত আছে যার প্রাণবন্ত নীল,সবুজ ও লাল আলোতে আপনাকে মাতিয়ে দিবে। হ্যাঁ কিছু কিছু সমুদ্র সৈকতে কিছু ক্ষুদ্র প্রাণী আছে যা কোনো কিছুর সংস্পর্শে আসলে বিরক্ত হয়ে আর রাগ দেখাতে গিয়ে বিভিন্ন রঙের আলোতে নিজেকে রঙ্গানিত করে। আপনি ছবি বা ভিডিও দেখলে মনে মনে ভাবতে পারেন যে এটা কোন অ্যানিমেশন হয়তো কিন্তু না তাহলে এই আবার পিছনের রহস্য কি এই মনমুগ্ধকর উজ্জ্বল সৈকত এর পেছনে জড়িত ফাইটোপ্ল্যাস্কাটন/প্লাস্কটন নামক একটি অনুজীব। এরাই সমুদ্রের নিচে একটি প্রাণবন্ত লাল, নীল ও সবুজ আলোকে বিকিরণ করে। এটা বেশিরভাগ ক্রান্তীয় অঞ্চলে হয় তবে কিছু কিছু ক্ষেত্রে শীতল অঞ্চলেও এটাকে দেখা যায় যেমন যুক্তরাজ্যের জার্সি দ্বীপ অথবা ওয়াশিংটন রাজ্যের সান জুয়ান দ্বীপ,আপনি যদি বাস্তবে দেখতে যা দেখতে চান তাহলে আপনাকে ভ্রমণ করতে হবে পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে।
১. গ্রিপ্সল্যান্ড লেক, আস্ট্রলিয়াঃ এই হ্রদটি অস্ট্রেলিয়ার নৌপথের অভ্যন্তরীণ বৃহত্তম নেটওয়ার্ক গঠন করে। এই লেকটির পানি যেকোনো ধরনের পানীয় খেলা, এডভেঞ্চার এবং আরামের উপযুক্ত। এই লেকটিতে আপনি নৌকা ভাড়া করে নিয়ে ঘুরতে পারবেন, ওয়াটার স্কেটিং করতে পারবেন, এবং প্যাডেল নৌকা নিয়ে যখন ঘুরবেন তখন আশেপাশের মনোমুগ্ধকর পরিবেশে দেখবেন বিরল প্রজাতির ডলফিন এবং বিরল প্রজাতির আলোকিত শেওলা।
2. গল্ফো ডুলস্ (golfo dulce): গল্ফো ডুলস পান্তারেনাস প্রদেশের দক্ষিণাঞ্চলে, কোস্টা রিকার প্রশান্ত উপকূলে অবস্থিত। এটি এত জনপ্রিয় পর্যটন কেন্দ্র নয়।দর্শনীয় জীববৈচিত্র্য এবং উল্লেখযোগ্য আদিবাসী জনসংখ্যা সহ এই অঞ্চলটি পার্ক ন্যাসিওনাল পাইদারাস ব্লাঙ্কাসের মধ্যে একটি ঘন বৃষ্টিপাতের অবস্থান।আপনি যদি বিয়োলুমিনেসেন্স ( Bioluminescence) দেখতে চান এই জায়গাটি আপনার জন্য। এই চমৎকার ঘটনাটি উপভোগ করার সর্বোত্তম সময়টি হল বৃষ্টিবিহীন, অন্ধকার চাঁদহীন রাত। আপনি যদি লজের নৌকোয় হাঁটাচলা করেন তবে আপনি লক্ষ্য করতে পারবেন যে জল প্রতিটি নড়াচড়া করতেছে ঝলমল করে।
৩. হ লং বে( Ha long Bey, Vietnam) : উত্তর-পূর্ব ভিয়েতনামের অন্যতম জনপ্রিয় পর্যটন কেন্দ্র হ লং বে। উপসাগরটি বিশাল চুনাপাথর দ্বীপগুলি, সবুজ পানি এবং এবং খুব বেশি বৃষ্টির জন্য বিখ্যাত। দর্শনার্থীরা এখানে ভিড় করেন ট্রেডিশনাল জাঙ্ক নৌকা, স্কুবা ডাইভিং, হাইকিং এবং মাউন্টেন ক্লাইম্বিং এর জন্য। এই সাগরের রিমোট কিছু জায়গা আছে যেখানে চাঁদ না থাকলে গাইডরা তাদের অতিথিদের এখানে মধ্যরাতে নিয়ে আসে এবং অন্ধকার জলে ঝাঁপ দেয়। প্রতিটি পদক্ষেপ এবং স্প্ল্যাশ জৈব নীল-সবুজ আলোর তরঙ্গ তৈরি করে যা বায়োলুমিনসেন্ট শেত্তলাগুলি দ্বারা তৈরি করা হয়।
৪. জার্সি, যুক্তরাজ্যঃ যদিও এটি পাঁচ থেকে নয় মাঝেমধ্যে বিস্তৃত কিন্তু কিছু কিছু কারণে এই জায়গাটি যুক্তরাজ্যের মধ্যে অন্য একটি জায়গা। ইতিহাস এবং ভূগোল এটিকে একটি পৃথক মহাবিশ্ব, কালজয়ী বন্দর, লুকানো উপত্যকা এবং অবিশ্বাস্য প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের সাথে ইংরাজী রিজার্ভ এবং ফ্রেঞ্চ ফ্লেয়ারের মিশ্রণ তৈরি করেছে। সাপ্তাহিক ছুটি কিংবা বড় ছুটি হোক না কেন ইউকে এবং ইউরোপের মানুষ এই জায়গাটিকে বিনোদনের জন্য গ্রহণ করে ফেলেছে। জার্সির যে অনন্য আকর্ষণীয়তা রয়েছে তা হ’ল দর্শনীয় বায়োলিউমিনিসেন্স যা রাতে সাগরকে আলোকিত করে যখন সাগর অল্প অল্প জোয়ারে নেমে আসে এবং অগভীর জলে আলোকিত সবুজ আলোর ঝলকানি নক্ষত্রের মতো জ্বলজ্বল করে। এই ঘটনাটি উপভোগ করতে হলে আপনাকে যা একটি কাজ করতে হবে যা স্থানীয়ভাবে মুনওয়ার্ক বলে। আপনাকে সমুদ্রে আশেপাশে হাট হাটি করতে হবে এবং জোয়ারের অপেক্ষা করতে হবে এবং জোয়ার চলে যাওয়ার পরে আপনার পায়ের নিচে যে ছাপ থাকে সেইখানে আলোগুলো ঝলমল করতে থাকে এবং যতক্ষণ পর্যন্ত ৪০ ফুট পানির গভীরে না যায় সেগুলো ঝলমল করতে থাকে।
৫. লুমিনিয়ার্স লাগুন, জামাইকাঃ ট্রিলুনি বিস্তীর্ণ জলাভূমি বরাবর ফালমাউত শহরের কাছে অবস্থিত, ল্যামিনাস লেগুন জামাইকার চিনির ব্যবসায়ের উত্তাল সময়কালে একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করত জায়গাটি হলো ক্যারিবিয়ান সাগরের মধ্যস্থিত মার্থবি নদীর একটি ঘাট যেখানে ব্রিটিশ জাহাজগুলি একবার থেমেছিল। চিনিস ব্যবসা ঘাস পাওয়ার সাথে সাথে সেখানে একটি জিনিসের জন্য বিখ্যাত হয়েছিল সেটি হলো সেই পানিতে বায়োলুমিনেসেন্স পর্যবেক্ষণ করা যেত যা ডায়নোফ্লাজলেটস নামক একটি ক্ষুদ্র জীব দ্বারা অন্ধকারে আলোকিত করত পানির জলকে। এই ছোট্ট জীব গুলি পানিতে থাকা মাছ উদ্ভিদ সহ সবাইকে আলোকিত করত এবং এখানকার পর্যটকদের তার আলোতে ঝলকানি দিয়ে সাঁতার কাটতে সাহায্য করত। লুমিনিয়ার্স লাগুন বায়োলুমিনেসেন্স পর্যবেক্ষণ করার জন্য সবচেয়ে জনপ্রিয় জায়গা বিবেচিত করা হয়।
এছাড়াও আপনি ৬.মানসকুয়ান বিচ, এনজে ( Manasquan Beach, NJ)
৭.মিশন বে, ক্যালিফোর্নিয়া ( .Mission Bay, California)
৮.মস্কুইটো বে, পুয়ের্তো রিকো ( .Mosquito Bay, Puerto Rico)
৯.মস্কুইটো লগুন, ফ্লোরিডা ( Mosquito Lagoon, Florida)
১০. পদাং বাই বন্দর, বালি ( Padang Bai Port,)
আপনি জাপান মালদিভস সহ অনেক দেশে দেখতে পাবেন বায়োলুমিনেসেন্স বা পানিতে রঙিন আলোর হাতছানি।
See lessঅক্সিজেন বিহীন পৃথিবী কেমন হবে? আজব গুজব
একবার ভেবে দেখুন তো হঠাৎ করে যদি আপনি নিঃশ্বাস নিতে পারছেন না অক্সিজেন নেই বলে কেমন অনুভূতি হবে আপনার? আপনি কি জানেন ?আমরা যে একবার নিঃশ্বাস নেই তার মধ্যে ২১% অক্সিজেন ৭৮ % রয়েছে নাইট্রোজেন আর বাকি ১% অন্যান্য।এই অক্সিজেন গ্যাসটি আমাদের বায়ুমণ্ডলের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কেননা এই পৃথিবীর প্রতিটিRead more
একবার ভেবে দেখুন তো হঠাৎ করে যদি আপনি নিঃশ্বাস নিতে পারছেন না অক্সিজেন নেই বলে কেমন অনুভূতি হবে আপনার?
আপনি কি জানেন ?আমরা যে একবার নিঃশ্বাস নেই তার মধ্যে ২১% অক্সিজেন ৭৮ % রয়েছে নাইট্রোজেন আর বাকি ১% অন্যান্য।এই অক্সিজেন গ্যাসটি আমাদের বায়ুমণ্ডলের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কেননা এই পৃথিবীর প্রতিটি মানব সৃষ্টির মধ্যে অক্সিজেনের উপস্থিতি বিদ্যমান। আপনার মনে প্রশ্ন জাগতে পারে এটা কিভাবে সম্ভব? হ্যাঁ এটাই হচ্ছে সত্যিই ; এই অক্সিজেন ছাড়া আমি আপনি পশুপাখি এমনকি পানিও আমরা কল্পনা করতে পারবোনা। এমনকি আমাদের যে বিশাল বিশাল ভবন কংক্রিট দিয়ে তৈরি সেটির মধ্যে রয়েছে অক্সিজেন। হঠাৎ করে যদি এই গ্যাসটি পৃথিবী থেকে বিলীন হয়ে যায় তাহলে কি হতে পারে এ পৃথিবীর কখনো কি চিন্তা করেছেন ? না করে থাকলে চলুন আজ আজব গুজব আপনাদের জানিয়ে দিবে কি হতে পারে? যদি 2 সেকেন্ডের জন্য এক পৃথিবী থেকে অক্সিজেন হারিয়ে যায় তাহলে আপনি আমি মৃত্যুবরণ করবো সাথে সাথেই।
এখন আপনার মনে প্রশ্ন আসতে পারে আপনি নিজেই তো স্বাভাবিকভাবে 30 সেকেন্ড পর্যন্ত নিঃশ্বাস বন্ধ করে রাখতে পারেন ,তাহলে কিভাবে মৃত্যু সম্ভব তাহলে চলুন আপনাকে বিস্তারিত বুঝিয়ে বলি-
আমাদের বায়ুমণ্ডলের 21 শতাংশ অক্সিজেন , আর অক্সিজেন বিলীন হয়ে যাওয়া মানে বায়ুমণ্ডল থেকে 21 শতাংশ একটি গ্যাস হারিয়ে যাওয়া যার ফলে এক সেকেন্ডের মধ্যে বায়ুমন্ডলের চাপ এমন পরিমাণে বেড়ে যাবে যে আমাদের কানের পর্দা সাথে সাথে ফেটে যাবে, এমনকি আমাদের এই পৃথিবী ও আগের মত থাকবে না 5 সেকেন্ডের মধ্যেই অন্য একটি পৃথিবী হয়ে যাবে ।পৃথিবীর যত ইমারত কংক্রিট দিয়ে তৈরি সব নিমিষেই ধ্বংস হয়ে যাবে কেননা কংক্রিটের মধ্যে অক্সিজেনের বন্ধন থাকে সেই অক্সিজেন গায়েব হওয়ার সাথে সাথে কনক্রিট গুলো তাদের বন্ধন হারিয়ে ফেলবে আর দালানগুলো ভেঙে পড়বে কেননা অক্সিজেন ছাড়া এগুলো আবর্জনার স্তুপ ছাড়া কিছুই না। সেই সময় যদি আপনি কোন সমুদ্র সৈকতে বসে সাগরের ঢেউ দেখতে থাকেন আর সূর্যের তাপ নিতে থাকেন তাহলে তখন আপনার শরীরের চামড়া নষ্ট হয়ে যাবে কারণ সূর্য থেকে আসা আলট্রাভায়োলেট রশ্মি আটকানোর জন্য কোন ওজোন স্তর থাকবেনা।
কেননা সেই ওজোন স্তর অক্সিজেন দ্বারা তৈরি এমনকি সেই সময় পৃথিবীর যতগুলো গাড়িয়ে চলন্ত অবস্থায় থাকবে সব থেমে যাবে শুধু গাড়ি নয় আকাশে যে বিমান চলে সেটিও বন্ধ হয়ে নিচে পড়ে যাবে কারণ তখন কোনো আগুনের অস্তিত্ব থাকবেনা আর আগুন ছাড়া ইঞ্জিন ইঞ্জিন চলারতো প্রশ্নই আসে না। আপনার কি ধারণা গাড়ি গুলো এভাবে সব দাঁড়িয়ে থাকবে? না গাড়ি গুলো নিচের দিকে ধাবিত হতে থাকবে কারণ পৃথিবীর উপরের স্তর নিচে যেতে থাকবে, তার কারণ হলো পৃথিবীর উপরের স্তর অক্সিজেন দ্বারা তৈরি আর তখন আপনিও আর দাঁড়িয়ে থাকতে পারবেন না, কারণ আমাদের মানব দেহের 70% পানি আর এই পানি তৈরি হয়েছে অক্সিজেন ও হাইড্রোজেনের সমন্বয়ে । তখন যদি অক্সিজেন বিলীন হয়ে যায় তাহলে শুধু বাকি থাকবে হাইড্রোজেন আর আমাদের শরীরের যে অক্সিজেন সেটি নিমিষেই হাইড্রোজেনে পরিণত হয়ে আমাদের মৃত্যু ঘটবে ।
তবে এখন আপনি নিশ্চিন্তে নিঃশ্বাস নিতে পারেন কেননা এমন কিছুই হবে না শুধু জেনে রাখেন আমাদের জন্য অক্সিজেনের গুরুত্ব টা কতটুকু প্রয়োজন আপনারা যারা এই লেখাটি পড়ছেন তারা নিশ্চয়ই বুঝতে পারছেন গাছ আমাদের কতটা প্রয়োজন সেই জন্য আমাদের উচিত প্রতি বছর অন্তত একটি করে গাছ লাগানো। ধন্যবাদ
See lessযদি জায়েন্ট মাশরুম পৃথিবীতে ফিরে আসে? আজব গুজব
যদি জায়েন্ট মাশরুম পৃথিবীতে ফিরে আসে আপনি কি জানেন 400 মিলিয়ন বছর আগে পৃথিবীতে এত বড় বড় মাশরুম ছিল যা আকারে একটি ঘরের মতো মাশরুম একটি অত্যন্ত উপকারী খাদ্য। পৃথিবীতে একসময় বড় বড় মাশরুম ছিল যা সময়ের সাথে সাথে বিলুপ্ত হয়ে গেছে ছোট আকার হয়ে। যদি আমরা তা ফিরে পাবার পদ্ধতি খুঁজে পায় কি করব। তাহলেRead more
যদি জায়েন্ট মাশরুম পৃথিবীতে ফিরে আসে
আপনি কি জানেন 400 মিলিয়ন বছর আগে পৃথিবীতে এত বড় বড় মাশরুম ছিল যা আকারে একটি ঘরের মতো মাশরুম একটি অত্যন্ত উপকারী খাদ্য। পৃথিবীতে একসময় বড় বড় মাশরুম ছিল যা সময়ের সাথে সাথে বিলুপ্ত হয়ে গেছে ছোট আকার হয়ে। যদি আমরা তা ফিরে পাবার পদ্ধতি খুঁজে পায় কি করব। তাহলে আমাদের জানতে হবে এ বড় বড় আকৃতির মাশরুম কেন বিলুপ্ত হয়ে গেছে। এগুলো যদি আবার আমাদের ঘরে ফিরে আসে তাহলে কি আমাদের জন্য ক্ষতিকর হবে নাকি উপকারী হবে।
ডেভোনিয়ান পিরিয়ডের সময় প্রায় ৪২০ থেকে 350 মিলিয়ন বছর আগে গাছপালা তখনো পুরোপুরি বিকাশ লাভ করতে পারেনি, কেবল কয়েক ফুট লম্বা ছিল। তবুও মাটিতে প্রচুর পরিমাণে ব্যাকটেরিয়া সরবরাহে কারণে মাশরুম বা প্রোটোটেক্সটিস প্রচুর ছিল। যে মাটিতে প্রচুর ব্যাকটেরিয়া ছিল সেই মাটিটির নাম ছিল ক্রিপ্টোবায়োটিক মাটি, সেই মাটিটি ছত্রাক, শেওলা, সবুজ শেওলা, ব্যাকটেরিয়া এবং লিকেন জাতিয় জীবের ভূত্বকে আশ্রয় দিয়েছিল।
এই সময় পৃথিবীতে বেশিরভাগ জমি মাটিতে আচ্ছাদিত ছিল যা ছত্রাকের প্রজন্মের জন্য নিখুঁত প্রজনন ক্ষেত্র তৈরি করেছিল।বিশ্বাস করুন আর না করুন তখনকার মাশরুম গুলোর উপরের ছাতা ছিলনা। কারণ তখনকার গাছগুলো যাতে সূর্যের আলো পেত এজন্য তারা উদার ছিল তাদের উপরের ছাতা ছিল না।
এ প্রোটোটেক্সটিস গুলি গাছে অগ্রগতির কারণ ছিল কারন।তারা উদ্ভিদের জন্য প্রতিকি শিকর হিসেবে কাজ করতো। মাশরুমের ফিডিং টিউব যা হাইপি নামে পরিচিতপ্রক্রিয়াতে পাথর দূর করণ এবং পুষ্টি আহরণের জন্য গোপনীয় এসিড তৈরি করে তাহাকে আমরা বায়োলজিক্যাল ওয়েদারিং বলে থাকি।
তারা আসলে আমাদের জীবনে খুব গুরুত্বপূর্ণ সাথী। তারা যদি এত বড় ছত্রাক না হতো তবে আমাদের মতো জটিল লাইভ ফ্রম গুলি আশ্রয় করার জন্য বা আরন্য বা অক্সিজেনসমৃদ্ধ পরিবেশ নাও থাকতে পারত। আজ মাইসেলিয়ামের বিশাল নেটওয়ার্কগুলি গাছগুলিকে একে অপরের কাছে প্রয়োজনীয় পুষ্টির স্থানান্তর করতে দেয়।এটি ইন্টারনেটের অর্গানিক নেটওয়ার্কের মত যা সমস্ত স্পেন এবং মীমকে আলাদা করে। মাশরুম নেটওয়ার্কের মধ্যে জিনিসগুলো সম্পূর্ণ ভিন্ন উপায়ে ভাইরাল হয়। মাশরুম মারাত্মক ভাইরাস নিরাময়ের জন্য ব্যবহৃত হয়েছে যা গঠিত হয়েছিল জীবনরক্ষাকারী এন্টিবায়োটিক হিসেবে যেমনটি আমরা মনে করতে পারি পেনিসিলিন।
এগুলো পেট্রোলিয়ামের হাইড্রোকার্বন হজম করতে, পলিইউরেথেন প্লাস্টিক এবং পারদের মত ভারী ধাতুর গুলোকে শোষণ করে দেখা গেছে। বিজ্ঞানীরা এমন একটি ছত্রাক আবিষ্কার করেছেন (চেরনব্লে ছত্রাক) যা রেডিয়েশনকে পালন করে এবং এটাকে রাসায়নিক শক্তিতে রুপান্তর করে যাকে রেডিওসিনথেসিস পক্রিয়া বলা হয়।এক কথায় বলা যেতে পারে বড় বড় মাশরুম গুলি পুরো গ্রহের দূষণ এবং তেজস্ক্রিয়ার ক্ষতিকারক দিকগুলো কমাতে পারে।
কিন্তু এর ঝুঁকি কি কি? জায়েন্ট মাশরুম আমাদের কি ক্ষতি করতে পারে। যদিও বিভিন্ন ধরনের ছত্রাক আমাদের উপকারি, পৃথিবীতে 1.5 মিলিয়ন মাশরুম আছে তার মধ্যে 300 প্রজাতির মাশরুম আমাদের জন্য বিষাক্ত যদি আমরা এদেরকে ফেরত আনতে চেষ্টা করি তা আমাদের জন্য ক্ষতিকর হতে পারে। পৃথিবীর সর্বাধিক বিস্তৃত জীব ফাঙ্গাশ গুলি আমাদের কাছে অনেক রহস্যময় হয়ে রয়েছে। ফরেস্ট অফিসারের যেমন গাছ কাটতে নিষেধাজ্ঞার করেন তেমনি এদেরকে প্রতিপালন এবং বৃদ্ধির ক্ষেত্রে আমাদের বিশেষ একটি দল প্রয়োজন।
আমরা যদি এইগুলাকে ফিরত আনতে গিয়ে যথাযথ যত্ন ব্যতীত চেষ্টা করি এতে যদি এই শক্তিশালী মাশরুমগুলি জীবন বাড়ানোর জন্য এবং আক্রমণাত্মক প্রজাতির হয়ে ওঠার জন্য সমস্ত গুরুত্বপূর্ণ পুষ্টি জোগাড় করতে পারে এবং যেহেতু ছত্রাক অক্সিজেন এবং কার্বন ডাই অক্সাইড নিঃসরণ করে তাই আমাদের শ্বাসের মাধ্যমে এমন কিছু মানুষের অনেক ক্ষতিকারক পদার্থ নিঃসরন করে যা মানুষের জন্য ক্ষতিকারক হতে পারে।
তাদের ধ্বংসের পেছনে বিজ্ঞানীরা অনেক গবেষণা করেছেন অনেকে অনেক বিরুদ্ধে রয়েছে তবে তথ্যমতে তারা পৃথিবীতে বেঁচে থাকতে পারেনি হয়তো কিছু বাণী তাদেরকে খেয়ে ফেলেছে অথবা তারা যে গাছপালা কে বিস্তারে সহযোগিতা করেছিল তাতে তাদের প্রয়োজনীয় উপাদান চলে যায় বংশবিস্তার করতে পারেনি।
তবে আমরা যদি আবারো বড় মাশরুম খুলে গুলোকে ফিরিয়ে আনার উপায় খুঁজে পাই তাহলে আমরা অনেক আকর্ষণীয় উপায় গুলো কি ব্যবহার করতে পারি। আমরা এটাকে সূর্যছায়া হিসাবে ব্যবহার করতে পারি, সুস্বাদু খাবার হিসেবে ব্যবহার করতে পারি, ওষুধ হিসেবে ব্যবহার করতে পারি। সবকিছুর পরে আমরা এই মাশরুমকে ধন্যবাদ জানাতে চাই কারণ তারা বন গুলি বাড়তে সাহায্য করেছিল। যা আমাদের অক্সিজেন দিয়ে পরিবেশ বাঁচিয়েছে। যদিও আমরা ডেভোনিয়ান যুগের মাশরুমগুলিকে খুব তারাতাড়ি ফিরে পাব না কিন্তু তারা যদি থাকত তা হলে মানুষ কি থাকত এ রকম একটি মজার প্রশ্ন থেকে যায়।
See lessঅবাক আজব ভালোবাসা
অবাক ভালোবাসা প্রতি দিন ঘুম থেকে দেড়িতে উঠার অব্যাস আমার ।একটা পুরোনো স্বৃতি মনে পরে গেল সকালে ।আমি ঘুম থেকে ওঠে রোজকার মতো সময় মতো ক্লাসে পৌছাতে পারতাম না,যখনই ক্যাম্পাসে উপস্থিত হতামদেখতাম পাঁচ বা দশ মিনিট লেইট। ভার্সিটি থেকে বাসায় ফেরার পথে লক্ষ্য করতাম রোজ একই সময় একটা মেঁয়ে বারান্দায় দাঁড়িয়ে থাRead more
অবাক ভালোবাসা
প্রতি দিন ঘুম থেকে দেড়িতে উঠার অব্যাস আমার ।একটা পুরোনো স্বৃতি মনে পরে গেল সকালে ।আমি ঘুম থেকে ওঠে রোজকার মতো সময় মতো ক্লাসে পৌছাতে পারতাম না,যখনই ক্যাম্পাসে উপস্থিত হতামদেখতাম পাঁচ বা দশ মিনিট লেইট। ভার্সিটি থেকে বাসায় ফেরার পথে লক্ষ্য করতাম রোজ একই সময় একটা মেঁয়ে বারান্দায় দাঁড়িয়ে থাকতো।এবং পায়চারি করতো আর পাখির সাথে খেলা করতো এবং রাস্তার দিকে তাকিয়ে থাকতো।যখনই আমি রিক্সায় করে ওর বাসার সামনে দিয়ে যেতাম তখন সে আমার দিকে তাকিয়ে থাকতো ।
একদিন আমি বিষয়টি খেয়াল করলাম,মেয়েটির দিকে ভালো করে খেয়াল করলাম।মেয়েটি ছিল খুবই সুন্দর এবং লাজুক প্রকৃতির । ওর টোঠের নিচে বেশ সুন্দর একটি তিল ছিল, সেটা আমার খুব ভালো লেগেছিল মনে হচ্ছিল সেটা আমার মনে আটকে গেছে । আমি হা করে থাকিয়ে থাকি ।পরে মেয়েটি লজ্বা পেয়ে মুঁচকি হাঁসি দিয়ে ভিতরে চলে যেতো।একদিন আমি বৃষ্টিতে ভিজে কাক হয়ে বাসায় ফিরি।তখন হঠাৎ খেয়াল করলামমেয়েটিকে আর বারান্দায় দেখতে পেলাম না।তার পর বেঁশ কয়েকদিন ধরেআমি লক্ষ্য করলাম আর আসেনা ওই মেয়েটি বারান্দায়।
আমি একদিন চলে গেলাম তাদের বাসায় খুঁজ নিতে।সেই মেয়েটির কি হলো হঠাৎতারপর তাদের বাসার দড়জায় কলিংবেল দিলে,একজন ভদ্রলোক বের হোন।সম্ভবত ওই মেয়েটির বাবাআমি উনাকে সালাম দিয়েজানতে চাইলাম যে বারান্দায় রোজ দাড়িয়ে থাকতো সেই মেয়েটি কে ?তিনি বললেন উনার একমাত্র মেয়ে ।তারপর তিনি যখন বললেন কথা অসুস্থ আর সে বাকপ্রতিবন্ধী,সে জন্মের পরেই হঠাৎ একটা একসিডেন্টে এরকম হয়।অনেক ডাক্তার ও দেখিয়েছি,কিছুই হয়নি।তারপর ওর নাম রাখি কথা। আমি এই কথাটা শুনে চমকে যাই।ওহ বলাই হয়নি ঐই মেয়েটির নাম ছিল কথা ।যেদিন আমি বৃষ্টিতে ভিজে বাসায় ফিরি সেদিন নাকি সে ও বাসার ছাঁদে বৃষ্টিতে ভিজেতারপর থেকে ওর ভীষণ জ্বর আসে।কথার বেডরুমে যখন গেলাম সে আমাকে দেখে হাঁসি দিলো এবং ওঠে বসলো, ইশারায় জানতে চাইলো কেমন আছি ?ওর বাবা অবাক হয়ে গেলেন যে মেয়েটি এতোদিন ধরে বিছানায় শুয়ে, সে আজ হঠাৎ উঠে বসলো ।
পরে একদিন এসে আমি কথাকে আমাদের বাসায় বােড়াতে নিয়ে গেলাম।আমার মায়ের বিষণ পছন্দ হলো কথাকে ।তিনি কথার বাবার সাথে আলাপ করে আমার এবং কথার বিয়ে ঠিক করেন।আমার অজান্তেই ।পরে আমি জানতে পারি ।তারপর আমাদের বিয়ে হয়ে গেল ।বিয়ের দিন আমি যখন আমার রুমে যাই কথা আমাকে সালাম করে।আমাকে কেমন আছেন জিজ্ঞেস করতেই আমি অবাক হয়ে যাই,যে কথা কথাই বলতে পারতো না তার মুখ দিয়ে আজ কথা বের হচ্ছে ।পড়ে তার মুখ থেকে বিস্তারিত শুনলাম যখন আমাদের বিয়ের প্রস্তুাব দেওয়া হয় সেই খুশিতে হঠাৎ নাকি ওর মুখ দিয়ে আওয়াজ বের হয়ে যায় ।কথার বাবা বিষয়টি আমাকে জানাতে চাইলে সে নাকি বাধা দেয়।এটা আমাকে সারপ্রাইজ দিবে বলে ।তাই তার বাবা ও কিছু বলেননি।
আমার মা ওকে খুব পছন্দ করেন।তাই কথাকে তিনি মা বলে ডাকেন।কথা ঘুম থেকে ওঠে ফ্রেশ হয়ে মাকে সাহায্য করবে বলে রান্নাঘরে চলে যায়।আর রান্নাঘরে গিয়ে বললোমা আমি কি রান্নার কাজে আপনাকে সাহায্য করতে পারি ?না মা তুমি এতো সকালে এখানে কেনো আসলে ?আজ তুমার এই বাড়িতে প্রথম দিন ।তুমি বরং মিলনকে ডেকে দাও আর তোমরা একসাথে নাস্তার টেবিলে আসো,আমি তোমাদের জন্য নাস্তা বানিয়ে আনছি ।
কথা আমাদের রুমে এসে পানি ছিটিয়ে আমার ঘুম ভাঙ্গায়,এই যে ঘুমের রাজা ঘুম থেকে ওঠে পড়ুন অনেক বেলা হয়েছে।আর আপনি সময় মতো না ওঠলে এখন থেকে রোজ ঠিক এভাবেই ঘুম ভাঙ্গাবো।কথা আমার কাছে এসে বসে আর বলে আপনি একজন খুব ভালো মানুষ না হলে আপনি যেনে শুনে বাকপ্রতিবন্ধী একটা মেয়েকে বিয়ে করতেন না ।এই কথা শুনে আমি হেঁসে ওঠি।আরো বলেবিয়ে যখন করেছেন এখন থেকে বউয়ের সব কথা তো শুনতে হবে।আমাকে মাঝেমধ্যে বাহিরে ঘুরতে নিয়ে যেতে হবে।কারণ আমি তেমন একটা বাহিরে যেতাম না গেলেও বাবা মার সাথে যেতাম।আমি বললাম রাজি আছি ম্যাডাম ।এরপর আমাদের সংসার সুখের হয়ে ওঠে । কথার ভালোবাসাগুলো আমাকে অবাক করে দেয়।ভালোবাসায় পূর্ণতায় ভরে ওঠে আমাদের জীবন ।
See lessযদি সমুদ্রে লবন না থাকে কি হবে? আজব গুজব
যদি সমুদ্রে লবন না থাকে কি হবে? যদি সমুদ্রে লবন না থাকে তাহলে অনেক ধরণের সমস্যা হবে । কিছু প্রজাতির প্রাণি সমুদ্রতলদেশে বাস করে। বৈজ্ঞানিকরা অনেক পরিক্ষা নিরিক্ষা করে জানতে পারেন। কিছু উদ্ভিদ আছে যা সমুদ্রের তলে জন্মায় তা ও আবার লবণাক্ত পানিতে এরা জন্মায়।কিন্তুু এদেরকে মিঠা পানিতে নিয়ে রোপণ করলে সেগRead more
যদি সমুদ্রে লবন না থাকে কি হবে?
যদি সমুদ্রে লবন না থাকে তাহলে অনেক ধরণের সমস্যা হবে । কিছু প্রজাতির প্রাণি সমুদ্রতলদেশে বাস করে। বৈজ্ঞানিকরা অনেক পরিক্ষা নিরিক্ষা করে জানতে পারেন। কিছু উদ্ভিদ আছে যা সমুদ্রের তলে জন্মায় তা ও আবার লবণাক্ত পানিতে এরা জন্মায়।কিন্তুু এদেরকে মিঠা পানিতে নিয়ে রোপণ করলে সেগুলো বাঁচবে না।
বৈজ্ঞানিকরা আরো বলেন এদের জন্ম হয় লবণাক্ত পানিতে, আর এদের বেঁচে থাকতে হলে এই সমুদ্রের লবণাক্ত পানিতেই থাকতে হবে। বৈজ্ঞানিকতথ্য অনুসারে আরো জানা যায়, কিছু প্রজাতির মাছ আছে এরা গভীর সমুদ্রতলে বাস করে। এদের জন্ম ও এই সমুদ্রের লবণাক্ত পানিতে । আপনি তাদেরকে নিয়ে নদীতে ছেড়ে দেওয়ার কিছুক্ষণ পরেই মারা যাবে।কারণ তারা মিঠা পানিতে বসবাস করে অবস্থ না থাকায় তাদের শ্বাস প্রশ্বাসের সমস্যা দেখা দেয় এবং তারা মারা যায়। আবার আরেক গবেষণায় দেখা গেছে মিঠা পানির মাছকে যদি সাগরে ছাড়া হয় তাহলে সেই মিঠা পানির মাছ ও বেশি সময় বাঁচতে পারেনা । এজন্য দুই পানির বিশার পার্থক্য, নদীর মিঠা পানি এবং সমুদ্রের লবণাক্ত পানি।
সমুদ্রের লবণাক্ত পানি পান করা যায় না, কারণ অতি মাত্রায় লবণ থাকে বলে। সামুদ্রিক মাছ ও খাওয়া যায়না বেশি পরিমাণে কারণ এদের শরীরে প্রচুর পরিমাণ লবণ থাকে। সমুদ্রে লবণ থাকায় সেই লবণের ফেনা সংগ্রহ করে। বিভিন্ন কোম্পানি লবণ উৎপাদন করে আর তাদের প্রদান উৎস হল সমুদ্র। মানুষের দেহে পানির সাথে সাথে লবণ ও থাকে। মানুষের শরীরে লবণের পরিমাণের অভাব দেখা দিলে সে অসুস্থতায় ভোগে। লবণে প্রচুর পরিমাণ আয়োডিন থাকে। যা আমাদের দেহের জন্য খুবই জরুরি। আমরা ছোট থাকতে বইতে পড়েছি হয়তো একজন মানুষের শরীরে আয়োডিনের অভাব দেখা দিলে গলগন্ড রোগ হতো।
এখন মোটামুটি সবারই এই আয়োডিনযুক্ত লবণ সম্পর্কে ধারণা হয়ে গেছে। আগেকার দিনে মানুষের এরকম ধারণা ছিলোনা। যারা সমুদ্রের মাছ শিকার করে তাদের জীবিকা নির্বাহ করতো, তাদের মধ্যে তখন এই লবণ সম্পর্কে কোন ধারণা ছিল না। সমুদ্রে যদি লবণ না থাকতো তাহলে সারা পৃথিবীতে লবণের ঘাটতিজনিত সমস্যার সৃষ্টি হতো। যার যোগান না দিতে পেরে অক্ষম হয়ে পড়তে হতো তাদের। এখনার দিনে প্রত্যেকটা কোম্পানিগুলো লবণ উৎপাদন করে এবং রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠান হিসেবে তারা পরিচিত। যে কোনো খাবারের প্রদান স্বাদ মেলে লবণ দেওয়ার পরে। লবণ ছাড়া যে কোনো খাবার আপনি খেতে পারবেন না। আর যদিও খান তাহলে নিশ্চিত সেটা সুস্বাদু হবে না।
লবণ ছাড়া খাবার অসুস্বাদু মনে হবে। লবণের অভাব অন্যকোনো কিছু দিয়ে পূরণ করা কখনই সম্ভব হবে না।তবে সমুদ্রের মাছ আপনি লবণ ছাড়া রান্না করে খেতে পারবেন কারণ সমুদ্রের মাছে লবণে ভরপুর থাকে। সমুদ্রে যদি লবণ না থাকতো তাহলে আপনি ভিন্ন রকম স্বাদ নিতে পারতেন না। সব একই মনে হতো আপনার কাছে। আবার মিঠা নদীর পানি যদি না থাকতো তাহলে আপনার বেঁচে থাকা প্রায় অসম্ভব হয়ে যেতো।কারণ আপনি সমুদ্রের লবনাক্ত পানি খেয়ে বাঁচতে পারতেন না এই পানি এতোটাই লবণাক্ত যে আপনি মুখে দিতে পারবেন না। কিছু কিছু উদ্ভিদ আছে সমুদ্রের পানি দেওয়ার পরে সে উদ্ভিদ মরে যায়।কারণ লবনাক্ত পানি এই উদ্ভিদের শিকরে পৌছানোর পর উদ্ভিদ মরে যায়। আপনি কি জানেন যদি সমুদ্রে লবণ না থাকতো তাহলে অনেক কোম্পানি বন্ধ হয়ে যেতো।যখন সমুদ্রের লবণাক্ত পানি নদীর পনির সাথে মিশে যায় তখন কিন্তুু এই দুই পানি একত্রিত হয় না। পানির রং দেখে বুঝা যায়। এবং দেখে চিনা যায় কোনটা সমুদ্রের পানি আর কোনটা নদীর পানি।
সমুদ্রের জলের নিচে তিমি, ডলফিন, হাঙ্গর এরা বসবাস করে আর এরা শুধু লবণাক্ত পানিতেই থাকে।আবার কিছু কিছু হাঙ্গর নদীর পানিতে ডুকে পরে যখন সমুদ্রের পানি আর নদীর পানি মিলিত হয়। এর পরে ও তারা তাদের সীমানা নির্ধারণ করে রাখে, অন্য কোন মাছ তাদের সীমানায় ঢুকলে আর বেঁচে ফিরতে পারেনা। তাই সাধারণ ছোট মাছগুলো হাঙ্গরদের এলাকায় ঢুকে না।
হাঙ্গররা বুঝতে পারে তাদের এরিয়াতে অন্যকোনো মাছ প্রবেশ করলেই, আর এই সবকিছু সমুদ্রের লবণাক্ত পানির কারনে তারা বুঝে। কারণ এই পানির মধ্যে লবণের পরিমাণ এতোই বেশি যা তাদের শিকার ধরতে সাহায্য করে। সমুদ্রের মধ্যে কিছু ছোট ছোট দ্বীপ থাকে যা গভীর সমুদ্র থেকে দূরে থাকে। সেই পানি লবণাক্ত থাকেনা। কারণ নদীর মিশ্রিত পানির সাথে এই পানির একটা যোগসূত্র তৈরি হওয়ায়। মিঠা পানির পরিমাণটা বেশি হওয়ায় এই পানিতে লবণের পরিমাণ থাকেনা।আবার কিছু কিছু যায়গায় সমুদ্রের ঢেউ অতি মাত্রায় প্রবাহিত হয় বলে সমুদ্রের পাড়ে লবণের ফেনা জমে থাকে আর পানিগুলো বাষ্প হয়ে উড়ে যায়।
আর এই ফেনা থেকে লবণ তৈরি করা হয়।আবার কোনো কোনো যায়গায় ইচ্ছে করে সমুদ্রের লবণাক্ত পানি বাঁধ দিয়ে আটকে রাখা হয়।পানি বাষ্পীয় হলে যাতে তারা এই ফেনা থেকে লবণ সংগ্রহ করতে পারে।
সর্বোপরি অনেক পরিক্ষা করে প্রমাণিত হয় যে মানুষের যেমন লবণের চাহিদা আছে, ঠিক লবণাক্ত পানিতে যে সব প্রাণি বসবাস করে তাদের ও লবণাক্ত পানির প্রয়োজন। লবণ জিনিসটাই উপকারী। লবণের অভাব অন্য কোনো কিছু দিয়ে পূরণ করা সম্ভব না। তাই সমুদ্রে লবণের প্রয়োজন আছে।
See lessকরোনার প্রাথমিক লক্ষণ এ কি করবেন?
করোনার প্রাথমিক লক্ষণ এ কি করবেন? করোনার প্রাথমিক লক্ষণ বলতে বুঝায় শরীরে হালকা ব্যথা, গলা ব্যথা,খুসখুস কাশি বা কফ জমা, জ্বর এবং মাথা ব্যাথা ইত্যাদি।কিন্তু সমস্যা হচ্ছে নর্মাল ফ্লুতেও সেইম সিনথম থাকে। তাই এই ধরনের সমস্যা হলে মোটেও অবহেলা করা যাবে না।একত্রে এসব লক্ষণ দেখা দিলে কিছু করণীয় কাজ রয়েছেRead more
করোনার প্রাথমিক লক্ষণ এ কি করবেন?
করোনার প্রাথমিক লক্ষণ বলতে বুঝায় শরীরে হালকা ব্যথা, গলা ব্যথা,খুসখুস কাশি বা কফ জমা, জ্বর এবং মাথা ব্যাথা ইত্যাদি।কিন্তু সমস্যা হচ্ছে নর্মাল ফ্লুতেও সেইম সিনথম থাকে। তাই এই ধরনের সমস্যা হলে মোটেও অবহেলা করা যাবে না।একত্রে এসব লক্ষণ দেখা দিলে কিছু করণীয় কাজ রয়েছে যেটা করলে তার ফলাফল অনেক ভালো হবে। প্রথম অবস্থায় যখন এরকম লক্ষণ দেখা দিবে তখন প্রথমেই জ্বর মাপতে হবে এবং একটু পর পর জ্বর মাপতে হবে।মনে রাখতে হবে যে জ্বর কোনক্রমেই ১০৩ বা ১০৪ ডিগ্রি সেলসিয়াসে যেতে দেয়া যাবে না। তাই নরমাল জ্বর হলে যেভাবে প্যারাসিটামল বা জলপট্টি দিয়ে চিকিৎসা করা হয় সেরকমই চিকিৎসা চালিয়ে যেতে হবে এবং জ্বর কন্ট্রোলে রাখার জন্য যথাযথ প্রচেষ্টা চালিয়ে যেতে হবে।
এক্ষেত্রে তিনবেলা খাওয়ার পর একটি করে ৫০০ এমজি নাপা খাওয়া যেতে পারে। শরীরে ব্যাথা যদি বেশি হয় তাহলে একটি জায়গায় দুটি নাপা খাওয়া যেতে পারে এবং প্রতি তিন বা চার ঘণ্টা অন্তর গলা গরগর করবেন। গলা গরগর করার জন্য দেড় গ্লাস পানিতে ১০ থেকে ১২ টি গোল মরিচ আস্ত,দুই থেকে তিনটি তেজপাতা, কাঁচা হলুদ বা কাঁচা হলুদ পাওয়া না গেলে হলুদের গুঁড়ো চারভাগের এক চা চামচ দিয়ে পানি কে ভাল করে ৪ থেকে ৫ মিনিট সেদ্ধ করুন। পরবর্তীতে সেই সেদ্ধ পানি ছেকে তা দুই ভাগে বিভক্ত করে দুইটি গ্লাসে নিবেন।এক ভাগ পানি গলা গড়গড় করার জন্য এবং আরেকভাগ পানি খাওয়ার জন্য।গলা গড় গড় করার জন্য যে ভাগ পানি, তাতে এক চিমটি লবণ মিশিয়ে নিন। তারপর সেই পানি যখন গলায় সহ্য করার মতো হবে তা দিয়ে ভালো করে গলা গড়গড় করে নিবেন।গলা গড়গড় করা শেষ হলে যেটা খাওয়ার জন্য পানি তাতে ২ পিস লেবু এবং আদা কুচি দিয়ে গরম গরম খেয়ে ফেলবেন।
এতে করে গলা ব্যথায় অনেক প্রশান্তি পাওয়া যাবে।আরও একটি জিনিস যেটা করলে ফুসফুসের জন্য অনেক ভালো সেটি হচ্ছে পানির মধ্যে তেজপাতা এবং আদা কুচি দিয়ে পানিকে ভালোভাবে গরম করে নিতে হবে। পরবর্তীতে ওই পানির যে বাষ্প তা শ্বাসের মাধ্যমে নাক দিয়ে নিলে তা ভিতরে ঢুকবে, যা কিনা ফুসফুসের জন্য অনেক উপকারী। এভাবে চার থেকে পাঁচ মিনিট ওই পানির বাষ্প দিয়ে শ্বাস প্রশ্বাস নিলে অনেকটা উপকার পাওয়া যাবে।এভাবে প্রতিদিন তিন থেকে চার বার ট্রাই করবেন।
See lessকরোনার প্রাথমিক লক্ষণ এ এসব কাজ করার পর ও যদি এক থেকে দুই দিনের মধ্যে কোন উপকার পাওয়া না যায় এবং অবস্থা যদি ধীরে ধীরে অবনতির দিকে যায় তাহলে দেরি না করে সঙ্গে সঙ্গে চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে নিতে হবে এবং করোনার প্রাথমিক লক্ষণ দেখা দেয়ার সাথে সাথে নিজেকে অন্য সবার থেকে আলাদা করে ফেলতে হবে।
বাংলা সিনেমার কিংবদন্তি সালমান শাহ এর বাংলা সিনেমায় কিভাবে জনপ্রিয় হয়েছিলেন ?
সালমান শাহ বাংলা সিনেমার কিংবদন্তি সংক্ষেপে বাংলা নায়ক সালমান শাহ এর জীবন কাহিনীঃ সালমান শাহ, বাংলা সিনেমার কিংবদন্তী এক নায়কের নাম। বহুমাত্রিক এ অভিনেতা তার অভিনয় শৈলীর পাশাপাশি তার নিজস্ব ধারার স্টাইলের মাধ্যমে নিজেকে চিনিয়েছেন অন্যান্যদের চেয়ে আলাদা। ১৯৭১ সালের ১৯ সেপ্টেম্বর সিলেট শহরের দাড়Read more
সালমান শাহ বাংলা সিনেমার কিংবদন্তি
সংক্ষেপে বাংলা নায়ক সালমান শাহ এর জীবন কাহিনীঃ
সালমান শাহ, বাংলা সিনেমার কিংবদন্তী এক নায়কের নাম। বহুমাত্রিক এ অভিনেতা তার অভিনয় শৈলীর পাশাপাশি তার নিজস্ব ধারার স্টাইলের মাধ্যমে নিজেকে চিনিয়েছেন অন্যান্যদের চেয়ে আলাদা।
১৯৭১ সালের ১৯ সেপ্টেম্বর সিলেট শহরের দাড়িয়াপাড়া নানা বাড়িতে জন্ম নায়ক সালমান শাহ র। বাবা কমর উদ্দিন আহমেদ পেশায় ছিলেন একজন ম্যাজিস্ট্রেট এবং মাতা নীলা চৌধুরী ছিলেন একজন রাজনীতিবিদ এবং সংগীতশিল্পী এবং তার মাতামহ ছিলেন বাংলাদেশের প্রথম চলচ্চিত্র মুখ ও মুখোশ এর প্রথম উদ্যোক্তা এবং অভিনেত্রী।
তিনি পরিবারের বড় ছেলে এবং তার মুল নাম চৌধুরি সালমান শাহরিয়ার ইমন।চলচ্চিত্র জগতে এসে তার নাম হয়ে যায় সালমান শাহ। সালমান শাহ র দাদার বাড়ি সিলেট শহর এর শেখঘাটে যে বাড়ির নাম এখন সালমান শাহ হাউস।পারিবারিক এরকম সাংস্কৃতিক আবহেই ধীরে ধীরে বেড়ে ওঠেন তিনি তাই স্বাভাবিকভাবেই অভিনয় প্রতিভা তার ছিল দারুণ।
সালমান শাহ তার প্রতিভা কে ফুটিয়ে তুলতে প্রথম সুযোগ পেয়েছিলেন ১৯৮৫ সালে হানিফ সংকেত এর গ্রন্থনায় কথার কথা নামে একটি ম্যাগাজিন অনুষ্ঠানে। তখন হানিফ সংকেতের স্বকন্ঠে গাওয়া একটি গানে অপূর্ব নামে প্রধান চরিত্রে অভিনয় করে মিডিয়াতে আলোচিত হন তিনি । তখন তাকে সবাই ইমন নামেই চিনত।মিউজিক ভিডিওটি জনপ্রিয় হলেও নিয়মিত টিভিতে না আসায় দর্শক আস্তে আস্তে ইমন কে ভুলে যায়।
আরো কয়েক বছর পরে অবশ্য তিনি আব্দুল আল মামুনের পাথর সময় নামক একটি নাটকের ছোট্ট চরিত্রে এবং কয়েকটি বিজ্ঞাপনেও কাজ করেছিলেন। কোন ১৯৯৩ সালে পরিচালক সোহানুর রহমান সোহান একটি নতুন চলচ্চিত্র বানাবেন একদম ফ্রেশ মুখ নিয়ে। সিনেমাতে সালমান শাহর অভিনয়ের কোন কথাই ছিল না, সোহান প্রথমে তৌকির-আহমেদকে প্রস্তাব দিয়েছিলেন এই সিনেমায় অভিনয় করার জন্য। টেলিভিশনের পরিচিত মুখ তৌকির সিনেমা রঙ্গিন পর্দার ছোঁয়া গায়ে লাগাতে চাননি তখন। মডেল নোবেল কে ও বলেছিলেন সোহান, তিনিও রাজি হননি। নায়ক আলমগীরের স্ত্রীর কাছে ফোন নম্বর পেয়ে সোহান তখন সালমান শাহকে ফোন করেন।
সেই সিনেমার গল্প মনে হয় ভারতের কোন মুভি থেকে কপি করা ছিল।মূলত এই কারণে তৌকির এবং নোবেল ছবিটি করতে অস্বীকৃতি জানান। তবে গল্পটি দারুন পছন্দ ছিল ইমনের।সেই গল্পের মুভিটি দেখেছেন কমপক্ষে সাত থেকে আটবার তাই পরিচালকের সাথে সাথে তারও ব্যাপক আগ্রহ দেখা দিল সিনেমাটিতে অভিনয় করার জন্য।
অতঃপর অভিনয় করলেন কেয়ামত থেকে কেয়ামত সিনেমায়।সিনেমা মুক্তি পেল, সেটা কেমন দর্শক জনপ্রিয়তা বা ব্যবসা সফল হয়েছিল সেটি জানার জন্য পরিচালক সোহান হলে হলে ঘুরে বেড়ান সেখানে অবশ্য সালমানের অন্য মনস্ক তিনি বন্ধুদের নিয়ে ঘুরে বেড়াতে পছন্দ করতেন। সেখান থেকে সিনেমা যে তার ক্যারিয়ার হতে পারে, হতে পারে পেশা সেটা তিনি কোনভাবে বুঝেননি। সেটা তিনি প্রথম বুঝতে পারেন বরিশালে গিয়ে তার শত শত ভক্ত দেখে। অবশ্য তিনি ততদিনে বনে গেছেন ইমন থেকে জনপ্রিয় নায়ক সালমান শাহ।
মাত্র ২২ বছরের একজন যুবক বনে গেছেন রীতিমত একজন সুপারস্টার। তার পরের গল্প ত সবারই জানা, মাত্র তিন বছরের সিনেমার ক্যারিয়ার তার, তাতেই যা করেছেন, তাই তাকে দেশে অমরত্ব এনে দিয়েছে। মাত্র তিন বছরের সিনেমা ক্যারিয়ারে তিনি সিনেমা করেছেন ২৭ টি। কেয়ামত থেকে কেয়ামত শুরু করে সুজন সখি, দেনমোহর, কন্যাদান, প্রেমযুদ্ধ, স্বপ্নের ঠিকানা, মহামিলন, এই ঘর এই সংসার, স্বপ্নের পৃথিবী, সত্যের মৃত্যু নেই, জীবন সংসার, মায়ের অধিকার, চাওয়া থেকে পাওয়া, প্রেমপিয়াসী, আনন্দ অশ্রু কোনটা রেখে কোনটা লিখবো তা ভেবে পাচ্ছি না।তখনকার সময়ে সবগুলো ছবিই ছিল সুপারহিট।
সালমান শাহের বেশিরভাগ ছবিতে তার বিপরীতে নায়িকা ছিলেন তখনকার জনপ্রিয় অভিনেত্রী শাবনূর। নব্বই দশকের জনপ্রিয় জুটি ধরা হয় সালমান শাহ শাবনুর কে। ১৯৯৬ সালের ৬ সেপ্টেম্বর সেই দিনটি ছিল শুক্রবার। আট দশটা স্বাভাবিক দিনের মতো পেরিয়ে যাচ্ছিল সে দিনের সময়।সেদিন বিকেলে বাংলাদেশ টেলিভিশনের ৫ টার সংবাদে একটি খবরে পুরো বাংলাদেশ যেন থমকে দাঁড়িয়ে ছিল।বেরসিক সংবাদ পাঠক বিমুগ্ধ হয়ে জানালেন সালমান শাহ আর জীবিত নেই। রহস্যজনক ভাবে তার মৃত্যু হয়েছে। ভক্তরা যেন কিছুতেই সেই সংবাদ তখন মেনে নিতে পারেনি। তার মৃত্যুর অব্যাহতির পর ঢালিউডে নেমে আসে ধস।সালমান শাহ ছাড়া কোন মুভি দর্শকদের সামনে নিয়ে আসার সাহস পাচ্ছিলেন না পরিচালকরা।এভাবেই বাংলা চলচ্চিত্রাঙ্গন এর এক কিংবদন্তি নায়ক হঠাৎ অকালেই সবার কাছ থেকে হারিয়ে গেল।
See lessকি হবে পৃথিবীতে আপনি একা মানব হলে?
কি হবে পৃথিবীতে আপনি একা মানব হলে পৃথিবীতে যদি আপনি একলা মানব হন অথবা আপনি যদি একা হন তখন আপনি কি করতেন। মনে করেন একদিন ঘুম থেকে সকালে উঠে দেখলেন পৃথিবীতে আপনি ছাড়া আর কেউ নেই পৃথিবীর কোন আর মানুষই নেই পৃথিবীতে আপনি শুধু থেকে যান এমন প্রশ্ন আপনার মনে হয়তো একবার না একবার কড়া নেড়েছে। যদিও এমন ঘটনাRead more
কি হবে পৃথিবীতে আপনি একা মানব হলে
পৃথিবীতে যদি আপনি একলা মানব হন অথবা আপনি যদি একা হন তখন আপনি কি করতেন।
মনে করেন একদিন ঘুম থেকে সকালে উঠে দেখলেন পৃথিবীতে আপনি ছাড়া আর কেউ নেই পৃথিবীর কোন আর মানুষই নেই পৃথিবীতে আপনি শুধু থেকে যান এমন প্রশ্ন আপনার মনে হয়তো একবার না একবার কড়া নেড়েছে। যদিও এমন ঘটনা কোনদিন ঘটবে না তবুও কাল্পনিক চিন্তার জন্য আমরা যদি মেনে নেই শুধু আমি একা পৃথিবীতে মানুষ আর কেউ নাই।
যদিও পৃথিবীতে যদি কোন মানুষ আপনি ছাড়া না থাকে আপনি বুঝতেই পারবেন না যে শুধু আপনি পৃথিবীতে আছেন। কারণ এই বিশাল পৃথিবীতে আপনি পৃথিবীর তুলনায় ক্ষুদ্র বিন্দুমাত্র বরং তার চেয়েও কম। আপনি যে পৃথিবীর একা মানুষ তা নিশ্চিত করতে আপনার কি করা লাগবে আপনার সারা পৃথিবী খুঁজতে হবে। পৃথিবীর তুলনায় আপনি এত ক্ষুদ্র যে সারা পৃথিবী প্রদক্ষিণ করতে আপনি কতটুকু সময় পাবেন না। তাই যেহেতু আপনি সারা পৃথিবী খুঁজতে পারবেন না তাই আপনি নিশ্চিত হয়ে বলতে পারবেন না যে আপনি পৃথিবীতে একাই আছেন। আপনি যদি চিন্তা করেন হঠাৎ পৃথিবীর কে মানুষ ভ্যানিশ হয়ে গেছে তাহলে রাস্তা এবং হাইওয়েতে যেসব গাড়ি চলতেছে এগুলা টক্কর খেয়ে ধ্বংস হয়ে যাবে।
মানুষ বিহীন এই পৃথিবীতে আপনার বেঁচে থাকার জন্য সবচেয়ে প্রয়োজন হবে খাবার আর এই খাবার আপনি সহজেই পেয়ে যাবেন পৃথিবীর সব স্টোরগুলোতে, এখানে মজার ব্যাপার কি জানেন তখন আপনার খাবার খেতে কোন টাকা দেওয়া লাগবে না। এক টাকার কথা আসতেই মনে পড়ল পৃথিবীতে মানুষ ভ্যানিশ হয়ে যাওয়ার পর এই টাকার মূল্য আপনার কাছে মূল্যহীন হয়ে যাবে। তখন আপনার বেঁচে থাকার জন্য কি করতে হবে যতটা সম্ভব যে সবগুলোতে শুকনো খাবার পাওয়া যায় এগুলো আপনাকে সংরক্ষণ করে রাখতে হবে। খাবারে কোথায় জন্যই বললাম কিছু কিছু খাবার সময় অতিক্রম সাদা করার সাথে সাথেই নষ্ট হয়ে যায় এর সাথে সাথে আপনাকে নির্দিষ্ট খাদ্য পানীয় সংগ্রহ করে রাখতে হবে। খাবার এবং পানি সংরক্ষণের পর আপনার বাসস্থানের জন্য আপনি একটি জায়গা একটি সংরক্ষিত জায়গা খুঁজতে হবে। বাসস্থানের কোথায় জন্য বললাম যে মানুষ ভ্যানিশ হয়ে যাবার সাথে সাথেই যত বড় বড় বাধ ও জলপ্রপাত আছে এগুলো ভেঙে যাবে এবং সব নিচু জায়গা তলিয়ে যাবে এবং বন্যপ্রাণী গুলো যেখানে সেখানে খাবার জন্য ঘোরাফেরা করবে। তাই আপনাকে নিরাপদ থাকতে হলে আপনি উচু বিল্ডিং এ থাকতে হবে। খাবার শেষ হওয়ার আগেই আপনাকে চাষাবাদ শিখতে হবে। এবং এর সাথে সাথে আপনাকে বেয়ার গলিসের মতো স্বীকার করা শিখে নিতে হবে।
মানুষ উদাও হয়ে যাওয়ার পর আপনার যে সবচেয়ে বড় সমস্যা সমস্যা সম্মুখীন হতে হবে তা হচ্ছে আপনি একা হয়ে যাবেন। আপনার সাথে কথা বলার কেউ থাকবে না নিজের সুখ নিজের দুঃখ শেয়ার করার মতো কেউ থাকবে না। এত বড় পৃথিবীতে একা থাকা বড় কঠিন আর এবং এই একাকীত্বই আপনার বেঁচে থাকার আশা নষ্ট করে দিবে। আপনার ব্রেন এ নেগেটিভ ইম্প্যাক্ট তৈরি করা শুরু করবে তাই নিচের এই একাকীত্বকে দূর করার জন্য আপনি কোন পশুকে পোষ মানাতে পারেন যার ফলে এই একাকীত্ব কিছুটা পরিমান হলেও আপনার মন থেকে কমে যাবে।
মানুষ না থাকার কারণে কোন দেশের বর্ডার বা বাউন্ডারি লাইনের রুল থাকবে না যার ফলে আপনি এক দেশ থেকে আরেক দেশে খুব সহজে যাওয়া-আসা করতে পারবেন। আপনি চাইলেই পৃথিবীর দেখার করার জন্য বেরিয়ে যেতে পারেন কোন পাসপোর্ট ভিসা টাকা-পয়সা কিছুরই প্রয়োজন হবে না। আপনার যা ইচ্ছে তাই কিনতে পারবেন কারণ সকল দোকান খোলা রয়েছে কিন্তু এই সকল জিনিসের সাথে সাথে আপনাকে আপনার শরীরের প্রতি খুব ভালোভাবে যত্ন নিতে হবে কারণ যদি আপনার কোন অসুখ হয় তাহলে তার চিকিৎসা আপনাকে নিজেকেই করতে হবে বোরিং ফিল হলে টাইম স্পেন্ড করার জন্য কোন বই পড়তে পারেন স্পেশালি সার্ভাইভাল বই যা আপনাকে এই পরিস্থিতিতে বেঁচে থাকতে সাহায্য করবে। মানবপ্রজাতির না থাকার ফলে পৃথিবী আবার নতুন রূপে সাজাতে শুরু করবে সকল জায়গা রাস্তাঘাট ঘরবাড়ি এর সকল জিনিস ধীরে ধীরে শেষ হয়ে যাবে এবং সেখানে আবার নতুন গাছপালা উঠতে শুরু করবে। পরিবেশের পরিমাণ অনেক বেড়ে যাবে মানবজাতির দ্বারা তৈরি সকল জিনিস তাকে করে ধ্বংস হয়ে যাবে। আর এই সকল চেঞ্জ কে দেখার এবং এক্সপিরিয়েন্স করার জন্য কেউ থাকবে না থাকবে শুধু আপনি।
See lessঅবহেলিত আজব ভালোবাসা
অবহেলিত ভালোবাসা ভালোবাসা জিনিসটাআসলেই মায়াবি,না হলে পৃথিবী একদিন ভালোবাসা শূণ্য পৃথিবী হয়ে যেতো।দিন দিন আগেকার প্রেম হারিয়ে গেছে ।আগেকার প্রেমিক প্রেমিকরা একটা টেলিগ্রামের জন্য দিনের পর দিন বছরের পর বছর অপেক্ষা করে যেতেন ।আর বর্তামন যুগে ৩০ সেকেন্ডের ভিতরে টেক্সট না দেখলে ভালোবাসারব্রেকআপ হয়ে যায় ।Read more
অবহেলিত ভালোবাসা
ভালোবাসা জিনিসটাআসলেই মায়াবি,না হলে পৃথিবী একদিন ভালোবাসা শূণ্য পৃথিবী হয়ে যেতো।দিন দিন আগেকার প্রেম হারিয়ে গেছে ।আগেকার প্রেমিক প্রেমিকরা একটা টেলিগ্রামের জন্য দিনের পর দিন বছরের পর বছর অপেক্ষা করে যেতেন ।আর বর্তামন যুগে ৩০ সেকেন্ডের ভিতরে টেক্সট না দেখলে ভালোবাসারব্রেকআপ হয়ে যায় ।কথায় কথায় ব্রেকআপ নামক শব্দটি এসে পরে।এটি নতুন শব্দ।এখনকার যুগেরএই ভালবাসায় নেই কোনো মমতা, মিষ্টি কথা,আছে শুধু সন্দেহ,একে অন্যকে ভুল বোঝা আর দোষারোপ করা ।এই ভালবাসা খুবই হালকা,বাষ্পের মতো উড়ে যায় অনেক গভীর সম্পর্ক ।এই ধরণের প্রেমে দ্রুত শেষ হয়ে যায় ।কিছু কথার কারণেই ।কিন্তুু পুরোনো আমলের সেই প্রেম ভালোবাসা হতো অমর।
তাহাদের ওহ ঝগড়া বিবাদ ঘটতো, তাহাদের ওহ অভিমানি মমন ছিলো তবে সারাদিন শেষাংশে তারা একজন আরেক জনের জন্যে বুক হাহাকার করতো।অল্প মূহুর্ত না দেখতে পেলে ।এর পরে ও তারা কেউ মূখভাড়ি করতেন না ।টেলিগ্রাম হাতে পাওয়ার অপেক্ষা, সঙ্গে পায়চারি ।কিন্তুু এখন এসব কিছুই দেখা যায় না।মন থেকে কেউ কাউকে চায় না।সৌন্দর্য বা দেহটাকে চায়।প্রেমটাকে দুজনই একসাথে ধরে রাখতেন। এজন্য কেউ কোন ধরনের কিচ্ছু করতে পপারতো না।তাদের আলাদা করা সম্ভব হতোনা।অল্প কথাতেই মনে অভিমান পোষণ করে রাখতেন না তারা ।
আমরা কল্পনা করি এক আর বাস্তবে চাই ভিন্ন কিছু ।এটা আমার বা আপনার কোনো দোষ নয়,এটা বাস্তবতায় রুপ ধারণ করে ফেলেছে ।তাইতো যখন কোনো অন্ধমোহেপড়ে যাই ঠিক তখনইপছন্দের মানুষের কথাগুলো ভালো লাগেনা।সেসময় ধরে নেই যে সেই ব্যক্তি আমার জন্য নয় বা আমি থাকে দুরেঠেলে দিয়েছি ।সে হয়তো অন্য কারো প্রেমে পড়েগেছে, সেই মনে অন্যকে নিজের মতো করে আপন করে নিয়েছে আর নয় আরো কারোর মধ্যে ডুবে গেছে আমাকে ছেড়ে।এরকম হাজার কথা তুমার মগজটাকে ছিন্ন বিন্ন করে দিচ্ছে।
যে সময় তুমি তাকে সবার শীর্ষে স্থান দিতে চাইবে ঠিক তখনই সে তোমাকে এড়িয়ে চলতে চাইবে। তোমার কাছ থেকে অনেক দূরবর্তী স্থানে চলে যাবে। তাকে আর নাগালে পাবেনা।তোমার সেই প্রেম তার কাছে মূল্যহীন হয়ে যাবে।এরপরে ও বেহায়া মনটা তার পানে ছুটে যেতে চাইবে।দুঃখজনক হলেও সত্যি তুমি তাকে তোমার কলিজায় স্থান দিয়েছিলে ।তার স্বৃতি তোমাকে পোড়াবে।বারবার তার কথা শরণ করিয়ে দিবে।শরীরের সব অঙ্গ তার জন্যে ব্যাকুল হয়ে ওঠবে।তার দেওয়া প্রতিটি কষ্ট তোমারবর্তমানকে তছনছ করে দিবে।তার জন্য পুরো শরীর কেঁদে ওঠবে তুমি না চাইলেও…শুধু এইটুকু প্রতারণা নয়তোমার এই কষ্ট দেখেতোমার ভালোবাসার মানুষটিতোমার জন্য আলগা মায়া দেখানোর চেষ্টা করবে।
তখন তুমি হুশিয়ার থাকতে হবে।কে জানে সে তুমাকে কোথায় নিয় দাড় করাবে।তিলে তিলে মৃত্যুর দিকে ঢেলে দিবে।রুবট বানিয়ে তোমাকে ছেড়ে দিবে।তারপরও কাছে টেনে নিতে চাইবে তুমি কারণ সেটা প্রেমের টানে।রাস্তায় ছুড়ে ফেলে দিবেআর্বজনার মতো।তখন তুমি চিৎকার করে সাড়া পৃথিবীকে জানাতে চাইবেভালোবেসেছিলে থাকে ।তুমি রাস্তায় দেয়ালে দেয়ালে আর্ট করে বেড়াবেভালোবাসা তুই বেইমান ।তার এই প্রতারিত মনটাকে তুমি ভালোবেসেছিলে।তার ভালোবাসার দেয়ালে অন্য কারো ছবি থাকবে।সে তুমায় চিনবে নাতার সামনে দাঁড়ানোর পরেও।সে তোমার পাশ কাটিয়ে চলে যাবে ।তবুও ফিরে চাইবে না।রিয়েল লাইফের ভালোবাসাটুকু তখন আর চিনবেনা,সেই ভালোবাসাটাওমৃত লাশগুলো মর্গে যেভাবে পরে থাকে ।
ঠিক সেভাবে পরে থাকবে।লাশ হয়তো পঁচে যায় কিন্তুু ভালোবাসা কখনও মরে না,জীবন্ত লাশ হয়ে পৃথিবীতে বেঁচে রয় । তাই কাউকে ভালোবাসলে সেই পুরোনো দিনের প্রেমিকদের মতো করে ভালোবাসার চেষ্টা করুন ।দেখবেন আপনার ভালোবাসার এক অন্যরকম স্বাদ পাবেন আপনি,যা পৃথিবীর নামকরা সেই প্রেমিক প্রেমিকরা পেয়েছেন।তারা তাদের ভালোবাসা পাওয়ার জন্য কতো কিছু করেছেন।শুধুমাত্র তাদের প্রেমকে বাঁচিয়ে রাখার জন্য ।আজ তারা পৃথিবীতে বেঁচে নেই কিন্তুু তাদের কলি যৃগের সেই প্রেম কাহিনি যুগ যুগ ধরে বেঁচে আছে আজও আমাদের মাঝে ।সত্যিকারের ভালোবাসার মধ্যে খুঁজে পাবেন সেই তৃপ্তি ।
See less